আহারে চুমা ---- চুমু এবং ব্যাকটিরিয়া
চুমু হয় ঠোঁটের সঙ্গে ঠোঁটের আলিঙ্গন। সে আলিঙ্গনও আবার কারও কাছে হয় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর। কিন্তু আপনি জানেন কি ঠোঁটের সঙ্গে ঠোঁটে যে চুম্বন দেওয়া হয়, তাতে কত কোটি ব্যকটিরিয়া ঢুকে পড়ছে ? গবেষণাটি থেকে উঠে এসেছে, মাত্র ১০ সেকেন্ডের একটি গভীর চুমুতে ৮ কোটি ব্যাকটেরিয়া একজনের লালার সঙ্গে অন্যজনের মুখে প্রবেশ করে। তার মানে, যারা প্রতিদিন এভাবে গভীর চুম্বনে আবদ্ধ হন, তারা বহন করেন অসংখ্য মাইক্রো-ব্যাকটেরিয়া।
নেদারল্যান্ডের অর্গানাইগেশন ফর অ্যাপলায়েড সায়েন্টিফিক রিসার্চের গবেষক রেমকো কোর্ট ডাচ গবেষকদের সঙ্গে আমস্টারডামে আর্টিস রয়াল চিড়িয়া পরিদর্শন করার সময় ২১ জন যুগলের উপর একটি পরীক্ষা চালিয়েছিলেন। যারা প্রতিদিন পাঁচ থেকে ১০ বার দীর্ঘ চুম্বনে আবদ্ধ হন। কেউ কেউ আবার দিনে ৫০ বারও দীর্ঘ চুমুতে আবদ্ধ হন। এরা প্রত্যেকেই তাদের পার্টনারের সঙ্গে এভাবেই আবদ্ধ হতে ভালোবাসেন বলে জানান।
প্রাথমিকভাবে চুমু খাওয়ার সময় তাদের আচরণ, কত ঘন ঘন তারা চুমু খান এই সব প্রশ্নসহ একটি তালিকা পূরণ করতে দেওয়া হয়েছিল ওই ৪২ জনকে। এরপর প্রতি যুগলের যে-কোনো একজনকে বেছে নিয়ে বিশেষ একধরনের ব্যাকটেরিয়া ভর্তি প্রোবায়োটিক পানীয় পান করতে দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে দীর্ঘ চুমু খেতে বলা হয়। চুমুর পর দেখা গেছে, যিনি ওই পানীয় পান করেননি, তার মুখের লালার মধ্যে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। হিসাব করে দেখা গেছে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে একজনের মুখ থেকে অন্যজনের মুখে কমবেশি আট কোটি ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করেছে। কী করবেন ? চুমো খাবেন আর ?
যাঁরা চুমু খেতে ভালোবাসেন, তাঁরা চুমো খাওয়া বন্ধ করবেন না। নিশ্চিন্তে চুমো খান। কোটি কোট চুমো খান। প্রকাশ্যে খান কিংবা অন্তরালে। সুখবর আছে। এ ব্যাকটেরিয়াটি দেহের জন্য ক্ষতিকর নয়। মানুষের শরীরে গড়ে ১০০ ট্রিলিয়ন উপকারী মাইক্রো-অর্গানিজম থাকে। এই মাইক্রো-অর্গানিজম খাবারের পচন, পুষ্টি সংশ্লেষ ও রোগ-প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। আর আমাদের মুখের মধ্যে কমবেশি ৭০০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। (সূত্র: লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস ।
চুমু হয় ঠোঁটের সঙ্গে ঠোঁটের আলিঙ্গন। সে আলিঙ্গনও আবার কারও কাছে হয় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর। কিন্তু আপনি জানেন কি ঠোঁটের সঙ্গে ঠোঁটে যে চুম্বন দেওয়া হয়, তাতে কত কোটি ব্যকটিরিয়া ঢুকে পড়ছে ? গবেষণাটি থেকে উঠে এসেছে, মাত্র ১০ সেকেন্ডের একটি গভীর চুমুতে ৮ কোটি ব্যাকটেরিয়া একজনের লালার সঙ্গে অন্যজনের মুখে প্রবেশ করে। তার মানে, যারা প্রতিদিন এভাবে গভীর চুম্বনে আবদ্ধ হন, তারা বহন করেন অসংখ্য মাইক্রো-ব্যাকটেরিয়া।
নেদারল্যান্ডের অর্গানাইগেশন ফর অ্যাপলায়েড সায়েন্টিফিক রিসার্চের গবেষক রেমকো কোর্ট ডাচ গবেষকদের সঙ্গে আমস্টারডামে আর্টিস রয়াল চিড়িয়া পরিদর্শন করার সময় ২১ জন যুগলের উপর একটি পরীক্ষা চালিয়েছিলেন। যারা প্রতিদিন পাঁচ থেকে ১০ বার দীর্ঘ চুম্বনে আবদ্ধ হন। কেউ কেউ আবার দিনে ৫০ বারও দীর্ঘ চুমুতে আবদ্ধ হন। এরা প্রত্যেকেই তাদের পার্টনারের সঙ্গে এভাবেই আবদ্ধ হতে ভালোবাসেন বলে জানান।
প্রাথমিকভাবে চুমু খাওয়ার সময় তাদের আচরণ, কত ঘন ঘন তারা চুমু খান এই সব প্রশ্নসহ একটি তালিকা পূরণ করতে দেওয়া হয়েছিল ওই ৪২ জনকে। এরপর প্রতি যুগলের যে-কোনো একজনকে বেছে নিয়ে বিশেষ একধরনের ব্যাকটেরিয়া ভর্তি প্রোবায়োটিক পানীয় পান করতে দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে দীর্ঘ চুমু খেতে বলা হয়। চুমুর পর দেখা গেছে, যিনি ওই পানীয় পান করেননি, তার মুখের লালার মধ্যে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। হিসাব করে দেখা গেছে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে একজনের মুখ থেকে অন্যজনের মুখে কমবেশি আট কোটি ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করেছে। কী করবেন ? চুমো খাবেন আর ?
যাঁরা চুমু খেতে ভালোবাসেন, তাঁরা চুমো খাওয়া বন্ধ করবেন না। নিশ্চিন্তে চুমো খান। কোটি কোট চুমো খান। প্রকাশ্যে খান কিংবা অন্তরালে। সুখবর আছে। এ ব্যাকটেরিয়াটি দেহের জন্য ক্ষতিকর নয়। মানুষের শরীরে গড়ে ১০০ ট্রিলিয়ন উপকারী মাইক্রো-অর্গানিজম থাকে। এই মাইক্রো-অর্গানিজম খাবারের পচন, পুষ্টি সংশ্লেষ ও রোগ-প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। আর আমাদের মুখের মধ্যে কমবেশি ৭০০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে। (সূত্র: লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস ।
No comments:
Post a Comment