* Computer Servicing & training Center * High speed Internet Browsing & Cyber Cafe * Online Outsourcing Training & Per time Jobs * Wi Fi Internet Use Mobile & Laptop * Facebook,Email,Seo Training * Government Permission Certificate Computer Training * Online Jobs Application Apply * All School,College & University Application & Results
Showing posts with label A2Z. Show all posts
Showing posts with label A2Z. Show all posts
Friday, April 9, 2021
SSC 2021 ONLINE FORM FILL UP SYSTEM । কি ভাবে ঘরে বসে এস এস সি ফরম পূরন ...
Wednesday, April 7, 2021
How To Use Auto Form Add-ons Mozilla Browser । অটোমেটিক পূরন করুন যে কোন...
Labels:
+18,
16 Ntrca,
16TH NTRCA syllabus,
200+ Imo Group list,
2018 PhotoShop Cs6,
2020,
A2Z,
Alaap,
Auto Form,
Babri Masjid,
Bangla Articale,
Bangla Youtube,
Bd National Id Card Lost,
BeCare
Friday, March 26, 2021
How to Use Alaap - BTCL Calling App Very Chips Call Rate
Wednesday, March 10, 2021
Thursday, February 4, 2021
Wednesday, December 30, 2020
Wednesday, November 18, 2020
Sunday, June 7, 2015
Exposed a fake photo
ভুয়া ছবির মুখোশ উন্মোচন
___________________________
কার স্বার্থে মিথ্যা প্রচারনায় নামছেন আপনি?
আপনিই বার্মার গণহত্যার মিথ্যা ছবি শেয়ার করে এদেশে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে সহযোগিতা করছেন। একই সাথে থাইল্যান্ড ও মালেশিয়ায় মানব পাচার বৈধ করছেন। বাচিয়ে দিচ্ছেন মানব পাচারকারীদের।
বার্মায় মুসলমানদের গণহত্যার নামে শত শত ভুয়া ছবি ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ছবিগুলো অধিকাংশই শ্রীলংকার তামিল হত্যাকাণ্ড, সিরিয়া, ইয়েমেন, আফ্রিকা বা অন্যান্য অঞ্চলের বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ড কিংবা দুর্ঘটনা থেকে নেয়া। লাশ পুড়ানোর কিছু ভিডিও শেয়ারিং হচ্ছে যা তিব্বতীয় বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের, চীন ভূমিকম্পের সময়কার, যেখানে তাঁরা সাহায্য করছিলেন। তাছাড়া ফটোশপ এ এডিটিং করা ছবি তো আছেই। আর হ্যাঁ, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বক্তব্যরত বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের যে ভিডিওটি অনলাইনে প্রচারিত হচ্ছে তাও এডিটিং করা, এবং ২০১৩ সালের।
এইসব ভিডিও বা ছবির সাথে কিছু মন্তব্য এবং শেয়ারিং রীতিমতো ভয়ংকর, যেমনঃ বার্মায় তারা আমাদের মুসলিম ভাইদের মারছে, বাংলাদেশেও নাক বোঁচা বৌদ্ধদের মেরে বার্মাতে পাঠিয়ে দিতে হবে।
রাষ্ট্রের দায়িত্ব তো অবশ্যই, একজন মুসলমান হিসেবে বলতে পারি, বাংলাদেশের সকল অমুসলিমদের জানমাল রক্ষা করা প্রত্যেকটি মুসলমানেরও দায়িত্ব।
বার্মার পরিস্থিতি এখন কেমন?
অধিবাসী সমস্যা ছাড়া বার্মার পরিস্থিতি আগে যেমন ছিলো তেমনই। বিশ্ব মিডিয়া ঘেঁটে দেখতে পারেন কোনো ধরনের গণহত্যার খবর নেই।
তাহলে কেনো এইসব ভুয়া ছবি শেয়ারিং?
কোনো একটি গোত্র সক্রিয় ভাবে চাচ্ছে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগুক। আড়ালে আবডালে থেকে এ দেশের সরলমনা মুসলমানদের ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগাতে চাচ্ছে। আর তা যদি হয় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল কালে তাহলে সোনায় সোহাগা। তাছাড়া দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে রাজনৈতিক ফায়দা লাভের জন্য একটি গোত্র সর্বদা তৎপর।
বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে পারলে তাদের সবচেয়ে বেশি লাভ, ঘোলা পানিতে মাছ শিকার তখন সহজ হবে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ফেইসবুকে এইরকমই একটি ভুয়া ছবি শেয়ারিং এর ঘটনাকে কেন্দ্র করেই চট্টগ্রামের রামু’র ঘটনা ঘটেছিলো, যার ক্ষত এখনো শুকায়নি।
অনবরত ভুয়া সব ছবি শেয়ারিং দেখে মনে হচ্ছে, ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে কিছুসংখ্যক ফেইসবুকবাসী আরেকটি রামু’র পুনরাবৃত্তি ঘটানোর জন্য উদগ্রীব, আর সেটা নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ ভ্রমণ কালে হলে চমৎকার হয়!
আপনাদের একটি ব্যাপার পরিষ্কার করে বলি, মায়ানমার বা বার্মাতে সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকার। সেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার খুবই সীমিত। সাংবাদিকতা, ফটো তোলা বা ফেইসবুকে এইসব শেয়ারিং সেখানে বাংলাদেশের মত নয়, খুবই কড়াকড়ি এবং নজরদারির ভিতর চলে। যে কোনো ধরণের হত্যাকাণ্ড ঘটলে তা ফেইসবুকে আসা প্রায় অসম্ভব। তাই যে বীভৎস ছবি দেখে আপনি আঁতকে উঠছেন তা পুরোপুরিই ভুয়া এবং অসৎ উদ্দেশ্যে ছড়ানো।
আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না??
গুগল ইমেজ সার্চের সাহায্য নিন।
কিভাবে গুগল ইমেজ সার্চ ব্যবহার করতে হয়?
গুগল ইমেজ সার্চ খুবই প্রয়োজনীয় সার্চ ইঞ্জিন। এখানে সহজেই প্রয়োজনীয় ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। আবার কোনো ছবির তথ্য সূত্র খোঁজে বের করতেও এর জুড়ি নেই। কীভাবে করবেন?
যে ছবি সম্পর্কে আপনার সন্দেহ আছে বা তথ্যানুসন্ধান করতে চান সেই ছবি ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক থেকে ডাউনলোড করে আপনার পিসিতে সেইভ করে নিন।
কম্পিউটার থেকে https://images.google.com/ এ যান। সেখানে ক্যামেরা চিহ্নিত অংশে ক্লিক করে Upload an image এ ক্লিক করুন। ছবি Browse এর অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার ছবিটি আপলোড করা মাত্রই গুগল ছবিটি সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাকে জানিয়ে দেবে।
বুঝে না বুঝে অনেকেই বীভৎস সব ছবি শেয়ার করছেন। প্রায় সব ছবিগুলোই ভুয়া এবং অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভুয়া ছবিগুলো শেয়ারের কারণে যে কারো ফেইসবুক গ্রাফিক ভায়োলেন্স এক্টে একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে। আমি ভয় দেখাচ্ছি না, ভুক্তভুগি অনেকেই আছেন।
আর হ্যাঁ, আরেকটি কথা না বলেই পারছি না, এইমাত্র কিছু দিন আগে ইয়েমেন এ মুসলিম দেশগুলোর হর্তা কর্তা আরেক দেশ সৌদি আরব বোমার পর বোমা মেরে হাজারো মুসলমান মেরে ফেললো। অথচ সেই ঘটনার কোনো প্রতিবাদ ফেইসবুকে দেখিনি। কেনো বলতে পারেন? কারণ এতে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা যাবে না, তাছাড়া এক্ষেত্রে এইসব ধর্মান্ধ দলান্ধদের নেতাদের বিপদে পড়ার সম্ভাবনাও আছে।
ফেইসবুক বা ব্লগে আমরা প্রতিদিন অনেককিছুই শেয়ারিং করি। আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, আমাদের ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে কেউ যেনো নিজ দলের বা গোষ্ঠীর হীন উদ্দেশ্য হাসিল না করে। ইন্টারনেট নামক চমৎকার প্রযুক্তি আপনার আছে, গুগল নামক তথ্য ভাণ্ডার হাতের নাগালে।
নিজে সতর্ক থাকুন, অন্যকেও সতর্ক রাখুন। দেশের একজন শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে দেশ আপনার কাছে এতোটুকু তো আশা করতে পারে।
Sunday, November 2, 2014
Love Story
একটা ছেলে,
একটা মেয়েকে প্রপোস
করলো।
,
,
, ,
মেয়েটি ছেলেটি কে পাত্তাই
দিলোনা,
ছেলেটি বলল
আমি তোমাকে একশো দিন সময়
দিলাম, তুমি ভেবে দেখ,
আমি এই একশ দিন তোমার বাসার
সামনে থাকবো, এবং তোমার জন্য
অপেক্ষা করবো।
এই বলে ছেলেটি চলে গেল,
পরদিন থেকে ছেলেটি সেই বাসার
সামনে অপেক্ষা করতে লাগলো।
এভাবে ৯৯ দিন চলে গেল।
মেয়েটি ছেলেটাকে ভালবেসে ফেলল,
আজ একশ দিন পুর্ণ হবে,
মেয়েটি আজ ছেলেটাকে ভালবাসার
কথা বলবে,
সে বাসার সামনে গেল,
কিন্তু সেখানে ছেলেটাকে দেখল
না, সেখানে একটা চিঠি পেল,.
"আমি সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ছিলাম,
আমি বিশ্বাস করতাম তুমি আমার
কাছে আসবে,
আমি যখন তোমার বাসার
সামনে ঘুর
ঘুর করচিলাম, তখন তোমার পাশের বাসার
মেয়েটা আমাকে ফলো করছিল,
এক মাস যাওয়ার পর,
সে আমাকে অফার
করলো,
আমি তাকে তোমার কথা বললাম, সে তারপর আমাকে পেতে চাইলো।
আমি তাকে কিছু বললাম না,
যখন
বৃষ্টিতে হচ্ছে তুমি হয়তো গায়ে কম্বল
দিয়ে সুয়ে আছো,
তখন তোমার পাশের বাসার মেয়েটা আমার জন্য
ছাতা এনেছে,
তার ছোখের
লুকানো পানি আমি দেখেছি,
তুমি একবার ও বের হয়ে দেখনি,
আমি কেমন আছি। আমি তোমার মতো স্বার্থপর
হতে পারিনি,
আমি আজ আমার সত্যি কারের
ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েছি,
তোমার কাছে আমার কোন দাম
নেই, কিন্তু ওর কাছে আমার দাম অনেক,
তাই আমি আমার ভালবাসার মানুষ
টার কাছে চলে গেলাম। ভাল
থেকো,
চিঠি টা পড়ে মেয়েটি কাঁদতে লাগলো।
আমি সত্যি বোকা, তোমাকে আমি প্রথম দিন
থেকে ভালবেসেছি, কিন্তু
বলিনি,
আমার প্রতি তোমার
ভালবাসা কতটুকু পরিক্ষা করার
জন্য। আমি বুঝিনি তুমি অন্য
কারো হয়ে যাবে।
তুমি ফিরে এসো,
আমি তোমাকে সত্যি অনেক
ভালবাসি।
মেয়েটি কাঁদতে লাগলো, কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেচে,
*** ভালবাসার মানুষ
টাকে পরীক্ষা করা ভাল, কিন্তু
এমন
পরীক্ষা করো না যাতে পরে তোমাকে কাঁদতে হয়
একটা মেয়েকে প্রপোস
করলো।
,
,
, ,
মেয়েটি ছেলেটি কে পাত্তাই
দিলোনা,
ছেলেটি বলল
আমি তোমাকে একশো দিন সময়
দিলাম, তুমি ভেবে দেখ,
আমি এই একশ দিন তোমার বাসার
সামনে থাকবো, এবং তোমার জন্য
অপেক্ষা করবো।
এই বলে ছেলেটি চলে গেল,
পরদিন থেকে ছেলেটি সেই বাসার
সামনে অপেক্ষা করতে লাগলো।
এভাবে ৯৯ দিন চলে গেল।
মেয়েটি ছেলেটাকে ভালবেসে ফেলল,
আজ একশ দিন পুর্ণ হবে,
মেয়েটি আজ ছেলেটাকে ভালবাসার
কথা বলবে,
সে বাসার সামনে গেল,
কিন্তু সেখানে ছেলেটাকে দেখল
না, সেখানে একটা চিঠি পেল,.
"আমি সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ছিলাম,
আমি বিশ্বাস করতাম তুমি আমার
কাছে আসবে,
আমি যখন তোমার বাসার
সামনে ঘুর
ঘুর করচিলাম, তখন তোমার পাশের বাসার
মেয়েটা আমাকে ফলো করছিল,
এক মাস যাওয়ার পর,
সে আমাকে অফার
করলো,
আমি তাকে তোমার কথা বললাম, সে তারপর আমাকে পেতে চাইলো।
আমি তাকে কিছু বললাম না,
যখন
বৃষ্টিতে হচ্ছে তুমি হয়তো গায়ে কম্বল
দিয়ে সুয়ে আছো,
তখন তোমার পাশের বাসার মেয়েটা আমার জন্য
ছাতা এনেছে,
তার ছোখের
লুকানো পানি আমি দেখেছি,
তুমি একবার ও বের হয়ে দেখনি,
আমি কেমন আছি। আমি তোমার মতো স্বার্থপর
হতে পারিনি,
আমি আজ আমার সত্যি কারের
ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েছি,
তোমার কাছে আমার কোন দাম
নেই, কিন্তু ওর কাছে আমার দাম অনেক,
তাই আমি আমার ভালবাসার মানুষ
টার কাছে চলে গেলাম। ভাল
থেকো,
চিঠি টা পড়ে মেয়েটি কাঁদতে লাগলো।
আমি সত্যি বোকা, তোমাকে আমি প্রথম দিন
থেকে ভালবেসেছি, কিন্তু
বলিনি,
আমার প্রতি তোমার
ভালবাসা কতটুকু পরিক্ষা করার
জন্য। আমি বুঝিনি তুমি অন্য
কারো হয়ে যাবে।
তুমি ফিরে এসো,
আমি তোমাকে সত্যি অনেক
ভালবাসি।
মেয়েটি কাঁদতে লাগলো, কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেচে,
*** ভালবাসার মানুষ
টাকে পরীক্ষা করা ভাল, কিন্তু
এমন
পরীক্ষা করো না যাতে পরে তোমাকে কাঁদতে হয়
Monday, October 27, 2014
Best Worker Facebook Status
একজন বয়স্ক রাজমিস্ত্রী তার কাজ
থেকে অবসর নিতে চাইলো। তাই
সে তার মালিকের
কাছে গিয়ে বললো,’বস,আমি এই
বাড়ি বানানোর কাজ থেকে অবসর
নিয়ে আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের
সাথে সময় কাটাতে চাই।‘
তার মালিক এতে কিছুটা দুঃখ পেল
কারন সে ছিলো সবচেয়ে দক্ষ ও
কর্মঠ রাজমিস্ত্রী। সে বললো,'ঠিক
আছে,কিন্তু তুমি কি চলে যাওয়ার
আগে আর একটি মাত্র
বাড়ি বানাতে আমাদের সাহায্য
করবে?’ বয়স্ক রাজমিস্ত্রী এই
প্রস্তাবে স্বানন্দে রাজী হয়ে গেল।
কিন্তু কাজ শুরু করার পর দেখা গেল
তার মন সেখানে ছিল
না এবং সে সবসময় তার অবসরের
কথা ভেবে অন্যমনস্ক থাকতো।
সবসময় সে বাড়ির চিন্তা করতো।তাই
এর আগে যত কাজ সে করেছিলো এই
কাজটাই তার করা সবচেয়ে খারাপ কাজ
হয়ে গেল।
যখন সে বাড়িটি তৈরী করা শেষ
করলো তখন তার মালিক
বাড়িটি দেখতে এলো এবং বৃদ্ধের
হাতে বাড়ির
চাবি দিয়ে বললো,’এটা এখন
থেকে তোমার বাড়ি,তোমার
প্রতি আমার উপহার।'
এই কথা শুনে বৃদ্ধ আফসোস
করে উঠলো!
সে মনে মনে ভাবলো,'হায় হায়!
যদি আমি শুধু একবার জানতাম
যে আমি আমার নিজের
বাড়ি তৈরী করছি! তাহলে এটা আমার
জীবনে করা সবচেয়ে ভাল কাজ হতো!'
বাস্তবেও আমরা প্রতিটা দিন
আমাদের জীবনকে এই বাড়ির মতই
তৈরী করে চলেছি। কিন্তু
আমরা প্রায়ই তা ভুলে যাই। আর তাই
সব কাজে আমাদের বেস্ট টার
চেয়ে অনেক কম চেষ্টাটা করি,অনেক
কম পরিশ্রমটা দেই।আমরা যদি আজ
এই
সত্যটা উপলব্ধি করতে পারি তবে আমরা হয়তো আমাদের
সেরা পরিশ্রমটাই দিতে পারবো।
আমরা আমাদের জীবনের
ফেলে আসা দিনে ফিরে যেতে পারি না,
তোমার জীবনের সেই
রাজমিস্ত্রীটি তুমিই, যে প্রতিদিন ইট,
কাঠ,পেরেক দিয়ে তোমার
জীবনটাকে গড়ে তুলছো। তোমার
আজকের কাজ, চেষ্টা, পরিশ্রম
আগামী দিনের সেই
বাড়িটা তৈরী করবে যেখানে তুমি থাকবে।
তাই আজই যত্নবান হও।
থেকে অবসর নিতে চাইলো। তাই
সে তার মালিকের
কাছে গিয়ে বললো,’বস,আমি এই
বাড়ি বানানোর কাজ থেকে অবসর
নিয়ে আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের
সাথে সময় কাটাতে চাই।‘
তার মালিক এতে কিছুটা দুঃখ পেল
কারন সে ছিলো সবচেয়ে দক্ষ ও
কর্মঠ রাজমিস্ত্রী। সে বললো,'ঠিক
আছে,কিন্তু তুমি কি চলে যাওয়ার
আগে আর একটি মাত্র
বাড়ি বানাতে আমাদের সাহায্য
করবে?’ বয়স্ক রাজমিস্ত্রী এই
প্রস্তাবে স্বানন্দে রাজী হয়ে গেল।
কিন্তু কাজ শুরু করার পর দেখা গেল
তার মন সেখানে ছিল
না এবং সে সবসময় তার অবসরের
কথা ভেবে অন্যমনস্ক থাকতো।
সবসময় সে বাড়ির চিন্তা করতো।তাই
এর আগে যত কাজ সে করেছিলো এই
কাজটাই তার করা সবচেয়ে খারাপ কাজ
হয়ে গেল।
যখন সে বাড়িটি তৈরী করা শেষ
করলো তখন তার মালিক
বাড়িটি দেখতে এলো এবং বৃদ্ধের
হাতে বাড়ির
চাবি দিয়ে বললো,’এটা এখন
থেকে তোমার বাড়ি,তোমার
প্রতি আমার উপহার।'
এই কথা শুনে বৃদ্ধ আফসোস
করে উঠলো!
সে মনে মনে ভাবলো,'হায় হায়!
যদি আমি শুধু একবার জানতাম
যে আমি আমার নিজের
বাড়ি তৈরী করছি! তাহলে এটা আমার
জীবনে করা সবচেয়ে ভাল কাজ হতো!'
বাস্তবেও আমরা প্রতিটা দিন
আমাদের জীবনকে এই বাড়ির মতই
তৈরী করে চলেছি। কিন্তু
আমরা প্রায়ই তা ভুলে যাই। আর তাই
সব কাজে আমাদের বেস্ট টার
চেয়ে অনেক কম চেষ্টাটা করি,অনেক
কম পরিশ্রমটা দেই।আমরা যদি আজ
এই
সত্যটা উপলব্ধি করতে পারি তবে আমরা হয়তো আমাদের
সেরা পরিশ্রমটাই দিতে পারবো।
আমরা আমাদের জীবনের
ফেলে আসা দিনে ফিরে যেতে পারি না,
তোমার জীবনের সেই
রাজমিস্ত্রীটি তুমিই, যে প্রতিদিন ইট,
কাঠ,পেরেক দিয়ে তোমার
জীবনটাকে গড়ে তুলছো। তোমার
আজকের কাজ, চেষ্টা, পরিশ্রম
আগামী দিনের সেই
বাড়িটা তৈরী করবে যেখানে তুমি থাকবে।
তাই আজই যত্নবান হও।
Monday, October 20, 2014
Husband & Wife Probloum Solved
সমবয়সী স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হতে পারে বিভিন্ন দাম্পত্য সমস্যা
স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের দ্বিগুণ হওয়াটা বেশ কিছুদিন আগেও ছিল স্বাভাবিক ব্যাপার।সময়ের পরিবর্তনে শিক্ষিত মানুষের মধ্যে বয়সের কম ব্যবধানে বিয়ে করার প্রবণতা বেড়ে গেছে উল্লেখযোগ্য হারে। বিয়ে মানে এখন আর শুধু প্রজননের সঙ্গীকে খোঁজা নয়। জীবনের সর্বাঙ্গীন সুখ-দুঃখ, হাসি-আনন্দ, সফলতা-বিফলতায় সমান ভাগীদার খোঁজা। আর তাই সমবয়সীদের মাঝে বিয়ের ব্যাপারটা ইদানীং খুব বেশি দেখা যাচ্ছে।
একই সঙ্গে পড়াশুনা বা চাকরি করতে গিয়ে কাছাকাছি আসা, মনের মিল খুঁজে পাওয়া এবং শেষে ঘর বাঁধা। সমবয়সী স্ত্রীর সঙ্গে বন্ধুর মতো সব কিছু শেয়ার করা যায়। নিজের ভালোলাগার বিষয়গুলো তার সঙ্গে মিলে যায় সহজেই। বিষয়গুলো আবার সব সময় একই রকম থাকে না। কখনো পড়তে হয় দারুণ বিপাকে। আর তাইতো অনেক অভিভাবকই মেনে নিতে পারেন না ব্যাপারটা।সমবয়সী বিয়ের ক্ষেত্রে কিছু কমন সমস্যা আমরা প্রায়ই দেখতে পায়। যা বিষিয়ে তুলতে পারে দাম্পত্য জীবনের পুরোটায়।
অনেক সময় দেখা যায় সমবয়সী পুরুষ নারীর কাছে মানসিক দিক থেকে ভ্রাতৃতুল্য হয়। কিন্তু পুরুষটির আচরণে এসে পড়ে কর্তৃত্ব। যেহেতু নারীটি ওই পুরুষের থেকে পরিণতমনস্ক, সেই কারণে তার থাকে দিদিগিরি। অচিরেই শুরু হয়ে যায় ব্যক্তিত্বের সংঘাত। আবার এমন হয়, যুক্তি বুদ্ধি নিয়ে গড়ে ওঠা মেয়েটির নিজস্ব চিন্তা ভাবনাকে সম্মান দেখানোর মানসিকতা থাকে না পুরুষটির। মেয়েদের যেহেতু পারিপার্শ্বিকতা বোঝার ক্ষমতা একটু বেশি। ছেলেটির তুলনায় মেয়েটি যখন বেশি সচেতন তখন তা হয় দাম্পত্যজীবনে মতভেদ, জটিলতা ইত্যাদির কারণ হয়। একে অপরকে যথাযথ সম্মান দিতে নারাজ। আবেগের ভাটা পড়লে সম্পর্কের পরণতি হয় ডিভোর্সে।
এ তো গেল যৌবনের সংঘাত। এই সংঘাতের মধ্য দিয়ে কেউ যদি টিকে গেলে আসে আরেক ঝামেলা। দুজনেরই বয়স যখন ৪০ থেকে ৪৫-এর মধ্যে। নারীটির মেনোপজ শুরু হয়ে গেছে। নারীদের জীবনে এটি একটি টার্নিং পয়েন্ট। নানা স্বাভাবিক সঙ্কট তৈরি হয় এই সময়। পিরিয়ড বন্ধ হয়, প্রজনন ক্ষমতা হারায়, যৌনমিলনে অনিচ্ছা, ক্যালসিয়ামের অভাব ঘটে। একই সঙ্গে চলে মানসিক সমস্যা। আর তখন তা ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। তারা ভাবতে শুরু করে তার আর দেয়ার কিছু নেই। মনে চলে আসে বিষণ্ণতা। প্রাকৃতিক কারণে আগে পরিণত হওয়ায় নারীকে আগেই বার্ধক্য গ্রাস করে ফেলে।
একই বয়সে পুরুষটি তখন টাট্টু ঘোড়া। এই মধ্য-দুপুরে পুরুষটি তখন নিদারুণ অসহায়। কামযন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে দিশেহারা সে। তার প্রভাব দাম্পত্যজীবনে এসে পড়বেই। অশান্তিতে শুরু হয় ডিভোর্সের সম্ভাবনা। অর্থাৎ সমবয়সে বিয়ে করা মানে অশান্তিকে দাওয়াত দেয়া।
পাত্রীর চেয়ে পাত্রের বয়স কমপক্ষে ৫ বছর এবং বেশি হলে ১০ বছরের মধ্যে থাকা উচিৎ। ব্যতিক্রম ঘটনা থাকতেই পারে, কিন্তু সেটা আলোচনার মধ্যে আসতে পারে না। ব্যতিক্রম সবসময়ই ব্যতিক্রম। আর তাই কিছু সমবয়সী দম্পতিও হতে পারেন দারুণ সুখী।
Sunday, October 19, 2014
How To Change Facebook Timeline Name In 60 Days Before
. ৬০ দিনের
আগে নাম চেঞ্জ
করতে
১.প্রথমে Setting &
Privacy
তে যান।
:
২.তারপর Genarel এ যান।
:
৩.তারপর Name এ
ক্লিক করুন।
:
৪.আপনার নামের নিচে Learn
more
লিখা আছে ঐখানে ক্লিক
করুন।
:
৫.তারপর দেখবেন নীল
রঙ্গে লিখা let us
us
তে যান।
:
৬.তারপর আপনি যে নান
দিতে চান সেই নাম
গুলো তিনটি ঘরে লিখুন
।
1st name এবং last
name লিখতেই হবে। middle name
না লিখলেও হবে ।
:
৭.Reason for this
change
লিখা ঘরে ক্লিক করে Legal Name
Change এ
ক্লিক করুন।
:
৮.তারপর Choose এ
ক্লিক করে যেকোনো একটি ফটো আপলোড
করে send
করে দিন।
তারপর দেখুন ৩
দিনের
ভিতর অাপনার নাম চেঞ্জ হয়ে গেছে।
Friday, October 17, 2014
বিনা পয়সায় একটা পেসক্রিপশন করে গেলাম
বিনা পয়সায় একটা
পেসক্রিপশন করে গেলাম,
রেখে দিয়েন কাজে দিবে,
নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে
মেল আর ফিমেলের বিবাহ আবশ্যক মানুষ প্রজাতিতে।
তাই কেউ বিয়ে করলে গ্রামের
মেয়েকে করবেন,কারণ
এরা বরজোড় পাট ক্ষেত,
ভুট্টা ক্ষেত,কলা বাড়ি
,বাসের ঝাড় অথবা
নিজ বাসার কোন চিপায়
যেতে সক্ষম হয়েছিল
কিন্তু বেশী আধুনিক সিস্টেম
করতে পারেনি।
এই দিকে একটু সুবিধা পাবেন।
কিন্তু শহরের গুলা রফিকের
ফ্লাট,রহিমের খালার বেড
রুম,বন্ধুর মেস,
খালাতো ভাইয়ের দামী
সোফা,আবাসিক হোটেল
ইত্যাদিতে বিভিন্ন সিস্টেমে
গেছে। অনেক আধুনিকতার
পরশ পেয়েছে ভদ্র পরিবারের শিক্ষিতের নামে অতি স্মার্টেরা।ফ্রেম পাবেন
কিন্তু সস্তি পাবেন না।
ও আরেকটা বিষয় কারোও
সাথে মিলে আমাকে বকা
দিতে ভুলবেন না।
থ্রাড ক্লাস লেখা গুলো
এড়িয়ে গেলেই হবে।
পেসক্রিপশন করে গেলাম,
রেখে দিয়েন কাজে দিবে,
নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে
মেল আর ফিমেলের বিবাহ আবশ্যক মানুষ প্রজাতিতে।
তাই কেউ বিয়ে করলে গ্রামের
মেয়েকে করবেন,কারণ
এরা বরজোড় পাট ক্ষেত,
ভুট্টা ক্ষেত,কলা বাড়ি
,বাসের ঝাড় অথবা
নিজ বাসার কোন চিপায়
যেতে সক্ষম হয়েছিল
কিন্তু বেশী আধুনিক সিস্টেম
করতে পারেনি।
এই দিকে একটু সুবিধা পাবেন।
কিন্তু শহরের গুলা রফিকের
ফ্লাট,রহিমের খালার বেড
রুম,বন্ধুর মেস,
খালাতো ভাইয়ের দামী
সোফা,আবাসিক হোটেল
ইত্যাদিতে বিভিন্ন সিস্টেমে
গেছে। অনেক আধুনিকতার
পরশ পেয়েছে ভদ্র পরিবারের শিক্ষিতের নামে অতি স্মার্টেরা।ফ্রেম পাবেন
কিন্তু সস্তি পাবেন না।
ও আরেকটা বিষয় কারোও
সাথে মিলে আমাকে বকা
দিতে ভুলবেন না।
থ্রাড ক্লাস লেখা গুলো
এড়িয়ে গেলেই হবে।
Thursday, October 16, 2014
***ইসলাম ধর্মে হস্তমৈথন সম্পূর্ণ হারাম***
***ইসলাম ধর্মে হস্তমৈথন সম্পূর্ণ হারাম***
→ হস্তমৈথনে ক্ষতিসমূহঃ
হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়,
(১) মানসিক সমস্যা ।
(২) শারীরিক সমস্যা ।
(১) মানসিক সমস্যা ।
(২) শারীরিক সমস্যা ।
• পুরুষদের ক্ষেত্রেঃ
১) পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে সব
সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল
নপুংসকতা (Impotence) ।
অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন
করতে অক্ষম হয়ে যায় ।
১) পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে সব
সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল
নপুংসকতা (Impotence) ।
অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন
করতে অক্ষম হয়ে যায় ।
২) আরেকটি সমস্যা হল অকাল
বীর্যপাত (Premat ure Ejaculation) ।
অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে ।
বীর্যপাত (Premat ure Ejaculation) ।
অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে ।
৩) বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায় ।
তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০
মিলিয়নের কম (২ কোটি) ।
যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার
দেখা দেয় ।
একজন পুরুষ যখন স্ত্রী গমন করেন
তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয়
সে বীর্যে শুক্রাণুর. সংখ্যা হয়
৪২ কোটির মত ।
স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে --
কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির
কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ
থেকে কোন সন্তান হয় না ।
তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০
মিলিয়নের কম (২ কোটি) ।
যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার
দেখা দেয় ।
একজন পুরুষ যখন স্ত্রী গমন করেন
তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয়
সে বীর্যে শুক্রাণুর. সংখ্যা হয়
৪২ কোটির মত ।
স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে --
কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির
কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ
থেকে কোন সন্তান হয় না ।
৪) অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের
যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয় ।
যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয় ।
• নারীদের ক্ষেত্রেঃ
১) নারীরা যখন স্বমেহন বা হস্তমৈথুন
করে তখন তার কুমারীত্ব (Virgi nity)
হারানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায় ।
অনেকে স্বমেহন করতে গিয়ে কুমারীত্ব
হারিয়ে ফেলে ।
ফলে তার বিয়ে করতে সমস্যা হয় ।
বিয়ের পর স্বামী তার এ অবস্থা
দেখে তাকে সন্দেহ করে তালাক দেয় ।
তাই হস্তমৈথুন নারীদের অনেক বড়
সমস্যার সৃষ্টি করে ।
আরো অনেক সমস্যা থাকতে পারে ।
করে তখন তার কুমারীত্ব (Virgi nity)
হারানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায় ।
অনেকে স্বমেহন করতে গিয়ে কুমারীত্ব
হারিয়ে ফেলে ।
ফলে তার বিয়ে করতে সমস্যা হয় ।
বিয়ের পর স্বামী তার এ অবস্থা
দেখে তাকে সন্দেহ করে তালাক দেয় ।
তাই হস্তমৈথুন নারীদের অনেক বড়
সমস্যার সৃষ্টি করে ।
আরো অনেক সমস্যা থাকতে পারে ।
• নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেঃ
১) পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর
রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায় ।
২)চোখের ক্ষতি হয় ।
৩) স্মরণ শক্তি কমে যায় ।
৪) মাথা ব্যথা হয় ।
৫) আর উময়েরই সামান্য উত্তেজনায়
যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয় ।
ফলে অনেক মুসলিম ভাই- বোনেরা
সালাত পড়তে পারেন না ।
ইত্যাদি আরো অনেক অজানা সমস্যা
হয় হস্তমৈথুনের কারণে ।
রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায় ।
২)চোখের ক্ষতি হয় ।
৩) স্মরণ শক্তি কমে যায় ।
৪) মাথা ব্যথা হয় ।
৫) আর উময়েরই সামান্য উত্তেজনায়
যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয় ।
ফলে অনেক মুসলিম ভাই- বোনেরা
সালাত পড়তে পারেন না ।
ইত্যাদি আরো অনেক অজানা সমস্যা
হয় হস্তমৈথুনের কারণে ।
→ বাঁচার উপায়ঃ
(ছেলে,মেয়ে উভয়ের জন্য)
(ছেলে,মেয়ে উভয়ের জন্য)
১. নামাযের পর সুরা তওবার শেষ দুই
আয়াত পড়ে গায়ে ফুঁক দিবে প্রতিদিন।
এটা পরীক্ষীত...
আয়াত পড়ে গায়ে ফুঁক দিবে প্রতিদিন।
এটা পরীক্ষীত...
২. কোন কারণে লিঙ্গ উত্তেজিত হলে হাত দ্বারা স্পর্শ করবেন না ।
৩.অশ্লীলতার ধারে কাছেও যাবেন না
এবং খারাপ কিংবা অশ্লীল ছবি দেখবেন না ।
এবং খারাপ কিংবা অশ্লীল ছবি দেখবেন না ।
৪. FB তে বা অন্য কোথাও অশ্লীল কিছু দেখলে নিজেকে বিরত রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন ।
৫. সর্বদা আল্লার প্রতি ভয় রাখবেন ।
৬. যেহেতু এটি হারাম তাই আপনার
ইচ্ছা শক্তি দৃঢ় রাখবেন, তাহলেই হারাম থেকে বাচতে আল্লাহও সাহায্য করবেন ।
ইচ্ছা শক্তি দৃঢ় রাখবেন, তাহলেই হারাম থেকে বাচতে আল্লাহও সাহায্য করবেন ।
Monday, September 29, 2014
Friday, September 26, 2014
জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে,ভূল থাকলে অথবা নতুন পরিচয়পত্র করতে ?
আমরা অনেকেই জাতীয় পরিচয়পত্রের বিভিন্ন ভূলভ্রান্তি নিয়ে বিভিন্ত ভোগান্তি পোহাতে হয়। আবার যারা নতুন পরিচয় পত্র করতে চাই তারাও এ বিষয়ে অনেক অজ্ঞ। কিভাবে করব, কোথায় কবর, কি কি লাগবে ইত্যাদি বিষয়ে। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য নিন্ম পদ্ধতি অনুসরণ করলে আশা করি সবাই উপকার পাবেন।
পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা, স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে।
এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’- এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে।
এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়। ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে।
এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে।
নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে
১। এসএসসি বা সমমান সনদ,
২। নাগরিকত্ব সনদ,
৩। জন্মনিবন্ধন সনদ,
৪। চাকরির প্রমাণপত্র,
৫। পাসপোর্ট,
৬। নিকাহনামা এবং
৭। পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেওয়ার দরকার নেই।
নাম পরিবর্তনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম বদল করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি (শিক্ষাগত যোগ্যতা এর নিচে হলে দেওয়ার দরকার নেই), বিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট এবং জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের কপি। নাম পরিবর্তনের জন্য প্রার্থীকে শুনানির দিন প্রকল্পের কার্যালয়ে কাগজপত্রের মূল কপিসহ হাজির হতে হবে।
স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ
বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।
জন্মতারিখ সংশোধনঃ
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে।
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি।
এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।
ঠিকানা সংশোধনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে।
সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন হয়।
একই বছরে কেউ যাতে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিতে না পারেন, তাই সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ দেওয়া হয় না।’ হালনাগাদ করার সময় ভোটার এলাকা বদল করতে হলে নতুন ঠিকানার উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিস থেকে দেওয়া ফরম-১৩ অথবা ফরম-১৪ পূরণ করে উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
তবে ঠিকানা পরিবর্তন না করে সংশোধন (বানান, বাড়ির নম্বর, সড়ক নম্বর ভুল থাকলে) করার সুযোগ ঢাকার প্রকল্প কার্যালয়ে রয়েছে।
এ ছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা এর কোনো তথ্য সংশোধনেরও সুযোগ আছে। ঠিকানার ছোটখাটো ভুল সংশোধন বা স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের সুযোগ সারা বছরই থাকে।
এ জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিতে হবে পরিবারের কোনো সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিলের যেকোনো একটির কপি বা কর দেওয়ার কপি। আরও জমা দিতে হবে চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র।
স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ওই ঠিকানায় নিজের নামে বা পিতা বা মাতার নামে থাকা জমি বা ফ্ল্যাটের দলিলের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে হবে।
রক্তের গ্রুপ সংশোধনঃ
রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
বিবিধ সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো নামের আগে পদবি, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না। পিতা বা স্বামী বা মাতাকে মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে। জীবিত পিতা বা স্বামী বা মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
হালনাগাদ কর্মসূচির পরিচয়পত্র সংশোধনঃ
২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচির সময় যাদের নাম ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে তাদের ২০১০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলেঃ
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। এরপর জিডির মূল কপিসহ প্রকল্প কার্যালয় থেকে নেওয়া ছকের আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নিতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
যাঁরা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ
ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তাঁরা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
ডিসিসির বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ
অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবে পাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে।
সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে।
তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে।
তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে।
নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ
বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারেন। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যাঁর বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন।
এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাঁদেরই, যাঁদের চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।
লেখাটি লাইক ও শেয়ার করে সবাইকে জানতে সহায়তা করুন ।
Tuesday, September 23, 2014
আসলে জীবনটা কি
আসলে জীবন একটা দীর্ঘ রেল-যাত্রার মত, যেখানে মানুষের জন্মের পর থেকে
যাত্রা শুরু। এর পর প্রতি ষ্টেশনে কিছু নতুন যাত্রী উঠে মানুষটার আশেপাশে,
আবার পরের ষ্টেসনে কিছু যাত্রী নেমে যায় আবার উঠে কিছু যাত্রী। জীবনে
সম্পর্কগুলোও এরকম। আমরা জীবনের প্রতি ষ্টেশনে ষ্টেশনে কিছু সম্পর্ক যোগ
করি আবার কিছু সম্পর্ক পেছনে ফেলে আসি। এভাবেই আমরা এগিয়ে যাই শেষ ষ্টেশনের
দিকে।
Saturday, September 20, 2014
শুধু মাত্র পুরুষের জন্য টিপস
শুধু মাত্র পুরুষের জন্য টিপসঃ
===============অবিবাহিত রা পোষ্ট না পড়ে চোখ বুঝে সোজা প্রিয়তে রাখন, কারন যখন বিয়ে
করবেন তখন কাজে লাগতে পারে। বিবাহ অনেকে করেছেন, কিন্তু সুখী কয়জন???
দাম্পত্য জীবনের জন্য কিছু টিপস্ হলো--
১। বিয়ের আগে ভাবুন কি রকম মেয়েকে আপনি জীবনর জন্য সবচে উপযুক্ত।
২। আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী মেয়ে নির্বাচন করুন।
৩। ভুলে ও আপনার চাইতে বেশী শিক্ষিত, বেশি ধনী মেয়ে বিয়ে করবেন না, হয়তো
তার জন্য সারা জীবন পস্তাতে হবে, (কানে কানে বলি আপনার চাইতে বেশী
শিক্ষিত, ও বেশী ধনী হলে তার টেম্পার হবে ১২০ ডিগ্রীর উপড়, অবশ্যই সব
মেয়ে একরকম না)
৪। বাসর রাতে অবশ্য বিড়াল মেরেছেন তো??? নাকি বিড়ালে জ্বালায় এখনো
জ্বলছেন, না মেরে থাকলে নিচের মেনুটি অনুসরন করুন।
৫। বউয়ের কাছে আপনার দূর্বল দিক গুলি কোনটি, তা নির্বাচন করুন। যতদূর
সম্ভব দূর্বলতা কাটিয়ে উঠুন, বউয়ের কাছে কোন দূর্বলতা আপনার মানসিক ও
শারীরকতার উপড় প্রভাব পড়ে, যা ভবিষ্যতের জন্য মারাত্নক ক্ষতি কর,
৬। নিজের মনে অন্য কোন মেয়ের স্থান দিবেন না, মনে রাখবেন আপনি যতই চালাক
হোন না কেন, অন্য মেয়ের সাথে সর্ম্পক একদিন না একদিন আপনার স্ত্রী
জানবেনই, (কানে কানে মেয়েরা খুব সন্দেহ প্রবন আপনাকে সব সময় চোখে চোখে
রাখে)
৭। স্ত্রী কে প্রচুর ভালবাসা দিন, তার ভাল লাগা দিক গুলি গুরুত্ব দিন,
দেখবেন সে ও আপনার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে উঠবে।
৮। মেয়েরা স্বামীর সাথে বেড়াতে ভালবাসে, অতএব, অল্প খরচে অধিক সময় থাকা
যায়, এমন স্থান র্নিবাচন করুন, (যদি টাকা পয়সার টানাটানী থাকে)
৯। আপনি রাতে ঘুমান কি ভাবে??? সব সময় বউকে জড়িয়ে ঘুমাতে চেষ্টা করুন,
(যদিও ডিজিটাল দেশে বিদু্ৎ সমস্যার কারনে গরমে রাতে ঘুমানো কষ্ট কর)
১০। ঐ কাজের পর বউয়ের কাছ থেকে ১০০ হাত দুরে চলে যাবেন না, তাকে বুকে
জড়িয়ে বিশ্রাম নিন, এতে ভালবাসা বাড়ে। (পরীক্ষিত)
১১। রাস্তা ঘাটের এবং বাসে ঢিল ছোড়া বিজ্ঞাপনের প্রতি কি আপনার দূর্বলতা
আছে ( আই মিন বিশেষ অঙ্গের দুর্বলতা) স্ত্রীর সাথে ঐ সময় যদি ক্ষনস্থায়ী
হয়, তবে মানসিক ভাবে দৃঢ়তার প্রস্তুত থাকুন, যখন মনে হবে আপনি ফেল
মারতাছেন, তখনি বন্ধ করে স্ত্রীকে চুম্মন, লেহন, আদর করুন, অথবা হালকা, মজা
করুন, তার পর আবার শুরু করুন। (এটাও পরীক্ষিত)
১২। বিয়ের আগে যাই বলুন না কেন, বিয়ের পর কিন্তু কখনো বউকে বলতে যাবেন
না, তুমিই আমার সব, তুমি ছাড়া জীবনে আমার কিছু, নেই,
( এই সব কইছেন তো মরছেন, বউয়ের টেম্পার বেড়ে যাবে)
১৩। পারতো পক্ষে বউয়ের দূর্বলতা নিয়ে কথা বলবেন না, তা হলে বউ খুব মন
খারাপ করবে ফলে মেজাজ সব সময় খিটখিটে থাকবে।
১৪। অযথা সন্দেহ করনে না, যদি সন্দেহ যুক্ত কিছু ধরা পড়ে তবে বউ কে কিছু
না বলে তদন্ত করুন, (আবার তদন্ত প্যনেল গঠন করবেন না, কারন যদি মিথ্যা
সন্দেহ হয় তবে লজ্জার শেষ থাকবে না, বউয়ের খোটা শুনবেন আজিবন ফ্রি)
সন্দেহ হলে প্রমান হাতে নিয়ে বউ কে রিমান্ডে নিন, জিঙ্ঘ্াসা বাদ করুন,
পরদিন বউকে নিয়ে কোন রেষ্টুরেনটে খেতে যান, এবং বউকে বুঝান আপনি তাকে কত
ভালবাসেন, অতীতের ভালবাসার দিক গুলি উপস্থাপন করুন, পারলে তাকে নিয়ে
সুন্দর কোথাও বেড়াতে যান,
পুনশ্চঃ এর পর ও যদি বউয়ের প্রেমিকা আছে এমন প্রমান পান, ছাইরা দে মা
কান্দা বাচি, এ মেয়ে আপনার জীবনের জন্য নয়, সে তার প্রেমিকের অতএব অন্যর
বউ নিয়া নিজের জীবনে অশান্তি এনে লাভ কি???
Subscribe to:
Posts (Atom)