* Computer Servicing & training Center * High speed Internet Browsing & Cyber Cafe * Online Outsourcing Training & Per time Jobs * Wi Fi Internet Use Mobile & Laptop * Facebook,Email,Seo Training * Government Permission Certificate Computer Training * Online Jobs Application Apply * All School,College & University Application & Results
Showing posts with label Facebook Status. Show all posts
Showing posts with label Facebook Status. Show all posts
Monday, February 20, 2023
Saturday, November 16, 2019
My wife does nothing আমার বউ কিছুই করে না
আমার বউ কিছুই করে না
==================
--- হ্যালো ভাই, আপনি কি করেন?
--- আমি একটা ব্যাংকের ক্যাশ অফিসার।
--- বাহ্! খুব ভালো। তা আপনার স্ত্রী?
--- সে কিছুই করে না। স্রেফ গৃহিণী।
--- তাই নাকি? তা ভাই, সকালে আপনার ফ্যামিলীর জন্য নাস্তা কে বানান?
--- আমার বউই করে। কারণ সে তো কিছু করে না।
--- ঠিকি তো। আচ্ছা, এখন বলুন তো, তিনি ঘুম থেকে কখন ওঠেন?
--- সে ভোর পাঁচটায় ওঠে। কারণ নাস্তা বানানোর আগে তাকে ঘর-দোর পরিস্কার করতে হয়।
--- আপনার বাচ্চাদের কে স্কুলে নিয়ে যায়?
--- সে-ই নিয়ে যায়। কারণ, তার তো আর অন্য কোনো কাজ নেই।
--- হা হা হা.... বেশ বলেছেন। আচ্ছা এখন বলুন তো, বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে তিনি কোথায় যান? কি করেন?
--- বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে সে বাজারে যায়, বাসায় ফিরে কাপড় কাচে, ঘর-মেঝে পরিস্কার করে, রান্না-বান্না করে। এছাড়া তার তো আর কাজ নেই।
--- বেশ। এবার বলুন- লাঞ্চের পর তিনি কি করেন?
---
তেমন কিছু না। ধোয়া কাপড়-চোপড় ঘরে এনে ইস্ত্রি করে, ঘর-বিছানা গোছায়,
বাচ্চাদের স্কুল থেকে নিয়ে আসে, খাওয়ায়, টিউটরের জন্য নাস্তা রেডি করে --
এইসব টুকিটাকি কাজ আর কি। এইটুকু না করলে তো শরীর ভারী হয়ে যাবে,
অসুখ-বিসুখ বাসা বাঁধবে।
--- খুবই খাঁটি কথা বলেছেন। আচ্ছা, বিকেল থেকে রাতে শোয়া পর্যন্ত তিনি আর কি কি করেন?
--- হা হা হা ... ওই যে বললাম - তেমন কিছু না। টুকিটাকি হালকা কাজ।
--- যেমন?
---
এই ধরেন, বিকেলের নাস্তা-চা বানায়, ঘর-আঙ্গিনা ঝাট দেয়, রাতের জন্য রান্না
করে, বাচ্চাদের পড়াতে বসায়, আত্মীয়-মেহমান এলে তাদের অপ্যায়ন করে, সবাইকে
ডিনার করিয়ে নিজে খায়, এঁটো বাসন-কোসন মাজে, বাচ্চাদের ঘুম পাড়িয়ে নিজে
ঘুমায়।
--- বুঝলাম আপনার বউকে তেমন কিছুই করতে হয় না। অনেক শান্তিতে আছেন তিনি। এবার আপনার রুটিনটা বলুন।
--- আমার তো ভাই ম্যালা কাজ, ম্যালা ঝাক্কি-ঝামেলা। সেই সকাল আটটায় উঠি, তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নাস্তা করেই অফিসের দিকে ছুটি।
--- তারপর?
--- সন্ধ্যার আগে আগে বাসায় ফিরি।
--- বাসায় ফিরে কি করেন?
--- সারাদিনের হাজারো কাজে খুব টায়ার্ড হয়ে যাই, তাই ঘন্টা দুয়েক রেস্ট করি। বউ চা দেয়, চা খেতে খেতে টিভি দেখি, পেপার পড়ি।
--- তারপর কি করেন?
--- হালকা ড্রেস আপ করে বাজারে বা ক্লাবে যাই। শারীরিক মানসিক পরিশ্রমে বোরড হয়ে যাই। একটু রিক্রিয়েশন না করলে মাথা ঠিক থাকে না।
--- বাজারে গিয়ে কি করেন?
--- বন্ধু-বান্ধব নিয়ে আড্ডা দেই, তাস খেলি, চা-কফি, পান-বিড়ি খাই।
--- বাসায় ফেরেন ক’টায়?
--- এই ধরেন.. সাড়ে দশটা - এগারটা।
--- তারপর?
--- তারপর আর কি? খেয়ে-দেয়ে টিভি দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে পড়ি।
--- বাচ্চারা জেগে প্রস্রাব-পায়খানা করতে চাইলে কে ওঠেন? আপনি না ভাবী?
--- আমার ক্লান্ত শরীর, ঘুম-বিশ্রামের খুব প্রয়োজন। গিন্নী তো কিছুই করে না, তাই সেইই ওঠে। হা হা হা হা হা....
Sunday, November 10, 2019
Amar Pryeoo Jessore
বাড়ি কোথায় ভাই? যশোর.!!
ও আইচ্ছা যশোইরাহ্..!!!
যশোইরাদের চাল চলন আর বচন ভঙ্গী
দেখলে মনে হয় হেব্বি স্টাইলিস,
অনেক অহঙ্কারী আর দেমাগি, জেন এক
একজন এক একটা বড় সড়ো লাটসাহেবের
বেটা..!
ভাই থামেন আর কথা বাড়ায়েন না।
এবার কান খাড়া রেখে শুুনুন আসলেই এই
যশোইরারা কেন এমন হয়।
বিষয় হচ্ছে.....
আমরা যশোইরারা কিন্তুু
# অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলার মানুষ,
অর্থাৎ এই যশোরই অবিভক্ত বাংলার
প্রথম ও একমাত্র জেলা ছিল। তখন বৃহত্তর
বরিশাল, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, খুলনা ও
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী
কোলকাতা আর চব্বিশপর্গনা বর্তমান
জেলাসহ তৎকালিন আরো অনেক
অঞ্চলই ছিল এই যশোর জেলারই অন্তর্গত
ছোট ছোট মহকুমা।
শুধুকি তাই এক সময়কার বাংলার
# রাজধানীও ছিল এই যশোর।
আরো জেনে রাখুন শুধু অবিভক্ত
বাংলার প্রথম জেলা নয়, মহান
মুক্তিযুদ্ধের সময়
# প্রথম শত্রুমুক্ত স্বাধীন জেলাও কিন্তুু
আমাদের এই যশোর।
# আবার বাংলাদেশের প্রথম
ডিজিটাল জেলা সেটাও কিন্তুু এই
যশোর।
# বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল
মডেল থানা যেটা সেটাও কিন্তুু
আমাদের যশোরের-ই সদর মডেল থানা।
আসেন, এসে স্বচোখে দেখে যান
আমাদের যশোহর। সাজানো
গোছানো, ফিটফাট, পরিষ্কার পরিছন্ন,
পরিপাটি জন বহুল এবং খুবই ব্যাস্ততম
নগরী ও পুরাতন জনপদ হলো এই যশোহর।
[ যশোহর]
নাম শুনেন নাই,এমন লোক
বাংলাদেশে একজনও আছে নাকি
আমার জানা নাই। তারপরও অনেকেই
বলেন যশোর ও..ও..ও যশোরটাতো খুলনা
বিভাগে তাইন্য.?
বেচারা জ্ঞ্যান পাপি, গাল
ভ্যাসকাইয়া বলে:- বেগ্গুনে কয় হুইন্চি
ঢাহা থেইক্কা নাকি যশোর যায়তে
বেগ্গুন হথ হারিদিওন যায়তে অই, বেগ্গুন
টাইমও লাগে হুইচি.? হুইন্চি আরিচা ঐ
হরিদপুরদি, আর যমুনা ঐ খুষ্টিয়াদি
নদীহথ হারওই যায়তে অওন লাগে এইডা
হাচানি.?
তাই তাদের উদ্দেশ্যে বলছি..........।
ভাই বাংলাদেশে বাস করেন অথচ
হাজী মোঃ মহসীনের নাম শোনেন
নাই.? জী আমি দানবীর
# হাজী_মোঃ_মহসীনের কথায় বলছি
যার জীবন আদর্শের শিক্ষা নিতে
বইয়ের পাতায় চোখ বুলাননি এমন মানুষ
মেলা বড় ভার।
আমি বলছি # বীরশ্রেষ্ঠ_হামিদুর_রহমান
ও # নূর_মোঃ_শেখের কথা।
জী বাংলার ৭-জন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে
ওই ২-জন বীরশ্রেষ্ঠ আমাদের বৃহত্তর
যশোরেরি কৃতি সন্তান তথা ঝিনাইদহ
ও নড়াইল।
# বাংলাদেশের একমাত্র সনেট কবি
বাংলা সর্বর্ন ব্যান্জন বর্ন ও বাংলা
নাটকের জনক # মহাকবি_মাইকেল_ম
ধুসুদন_দত্ত্ব আমাদের যশোরের সন্তান।
# বাংলা ভাষার সুদ্ধ শব্দভাণ্ডার
# প্রমথ_চৌধুরীর জন্মস্থান ও কিন্তুু এই
যশোরেই।
কবি মুনির চৌধুরী, ডঃ লুৎফর রহমান,
কবি ফররুখ আহম্মেদ, কবি মোস্তফা
কামাল, বিশিষ্ট মিউজিসিয়ান রবী
শংকর ও বিশ্ববিখ্যাত চিত্রশিল্পী
এসএম সুলতানের জন্মভিটা সেও কিন্তুু
এই আমাদের যশোরের মাটিতে।
# রাজা প্রতাপাদিত্যে রায় বাহাদুর
রঘুনাথ ও যদুনাথ মজুমদার এই যশোরের
সন্তান।
আরো শুনুন...চলচিত্র মাধ্যেম কল্পনা
করা যায়না যাদের ছাড়া সেই
কালজয়ী অভিনেত্রী বাংলা
চলচ্চিত্রের একমাত্র আন্তর্জাতিক
খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী # ববিতা ,
বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের সর্বচ্চো ও
সর্বাধীক জাতীয় চলচিত্র পুরষ্কার
প্রাপ্ত একমাত্র অভিনেত্রী # শাবনূর,
সুচন্দা, চম্পা, চিত্রনায়ক রিয়াজ,
তিশা, কেয়া, রত্না, শাহানুর, শশী,
নাট্যকার সমু চৌধুরী, সাচ্চু, সুমাইয়া
শিমু, এরা সবাই আমাদের যশোরেরই
সন্তান।
# উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ সুরকার সঙ্গীতজ্ঞ
প্রয়াত প্রনব ঘোষ, প্রখ্যাত সুরকার
কমলদাস গুপ্ত, ইত্যাদি খ্যাত প্রখ্যাত
গিতিকার মোঃ রফিকুজ্জামান,
সঙ্গীতশিল্পী বিজয় সরকার, আগবর,
মনির খান, পাগলাকনাই এনারাও এই
আমাদের যশোরেরি সন্তান।
আরো আছেন এই প্রাচীন সভ্য ও আল্ট্রা
মডার্ন ডিজিটাল জনপদ মিষ্টভাষী
যশোরে যারা আত্ত্বীয়তা করেছেন
হয়েছেন যশোর অঞ্চলের আদরের
জামাই বাবু # কবিগুরু_বিশ্বকব
ি_রবীন্দ্রনাথ_ঠাকুর থেকে শুরুকরে সেই
মহা ভারতের মহামান্য মাননীয়
রাষ্ট্রপতি # জনাব_প্রনব_মূখার্জী ।
আছেন জামায় বাবু চিত্রনায়ক
কুমিল্লার ফেরদৌস, নাট্যকার
মোস্তফা সারোয়ার ফারুকি।
শ্রেষ্ঠ চলচিত্রকার ও উপন্যাসিক জহির
রায়হান।
যশোরের আরেক জামাই বাংলাদেশ
ক্রিকেটের প্রথম টেস্ট সেন্চুরীয়ান ও
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের
সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
যশোরের গৃহবধু জিবন্ত কিংবদন্তি
চিত্রনায়কা শাবানা।
যশোরেরই আরেক গৃহবধু বাংলার ফোক
সম্রাজ্ঞী মা মাটি ও খেটে খাওয়া
মানুষের প্রানের কন্ঠশিল্পী মমতাজ।
যশোরের সাবেক জামাই আন্তর্জাতিক
ব্যান্ড তারকা নগর বাউল জেম্স।
যশোরেরি আদরের ভাগ্নে ব্যান্ড
তারকা হাসান সহ আরো কতো কে।
# তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম ও সাবেক
মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি
লতিফুর রহমান, মহান স্বাধীনতা
আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব
দানকারী শহিদ মশিয়ুর রহমান,
বাংলার কমরেড অমল সেন, কমরেড
সুবাশ বোস, কমরেড ইলামিত্র।
★আছে মহাভারতের পশ্চিমবঙ্গ
সরকারের সাবেক মুখ্যেমন্ত্রী ও
সিপিএম নেতা # কমরেড_জ্যোতি_বসু সহ্
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বর্তমান
মুখ্যেমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গ জনগনের মাটি ও
মানুষের মা তৃনমূল কংগ্রেস নেত্রী
# মমতা_ব্যানার্জীও কিন্তুু এই যশোর
অঞ্চলেরই সন্তান।
আছে পদ্মার এপাড়ে এতদা অঞ্চলের
তুমুল জনপ্রিয় জননেতা ও সাবেক সফল
মন্ত্রীদয় জননেতা # খালেদুর_রহমান_ট
িটো , তরিকুল ইসলাম, বাংলার সাবেক
সফল শিক্ষামন্ত্রী # এ_এইছ_এস_কে_সাদ
েক, খান টিপু সুলতান, রবিউল আলোম,
আব্দুল হাই, বাবু নিতায় রায় চৌধুরী
এনারা সবাই আমাদের বৃহত্তর যশোরেরই
সন্তান।
★বাংলার চার খলিফার এক খলিফা
স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম
পরিষদের সভাপতি # নূরে_আলম_সিদ্দি
কী সেও কিন্তু আমাদের যশোরের
সন্তান।
# এদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দৃষ্টান্ত
স্থাপন করে যশোর।
★যেমন আমাদের দেশের রাষ্ট্রিয়
অনুষ্ঠান, আপনার স্বপ্নের বাশর ঘর আর
জাতীয় উৎসব পহেলা বৈশাখ ও
ভালোবাসা দিবস কল্পনায় করা যায়
না যে অঞ্চলের ফুল ছাড়া সেটাও
কিন্তুু এই আমাদের যশোরেরই
ঝিকরগাছার গদখালীর রুচিবান
পরিশ্রমী কৃষকের ক্ষেতে খুবই যত্নে
উৎপাদিত ফুল।
★বাংলাদেশের বিখ্যাত আকিজ
গ্রুপের অন্তত একটি পন্য পাওয়া যায়না
এমন বাড়ি বাংলার কোথাও নাই,
এটাও কিন্তুু আমাদের এই যশোরের।
★যে বাজর থেকে বাজার না করলে
বড়লোকের বাজার করায় মন ভরেনা
সেই মিনা বাজারও কিন্তুু আমাদের এই
যশোরের।
★আপনারা রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া
সেই স্বপ্ন বিলাসী বিনোদনের রং
খুজে পান যেখানে গেলে
বাংলাশেদের সেই সর্বাধুনিক
প্রযুক্তি সম্পন্ন বিনোদন কেন্দ্র
ফ্যান্টাসিক কিংডমও কিন্তুু এই
যশোইরার।
★যে বিদ্যুৎ এর প্লার ছাড়া আপনার
বাসায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌছায় না
ওটাও কিন্তুু এই যশোরের।
★আমার, আপনার শিক্ষার অস্ত্রো
সময়ের তুমুল জনপ্রিয় বলপেন ইকোনো
বলপেন সেটাও কিন্তুু আমাদের এই
যশোরেই তৈরি।
★যেই সার ছাড়া আপনার ক্ষেতে
উন্নতমানের শবজি চাষ হয়না সেই
পানপাতা ও নোয়াপাড়া
মিস্রসারটাও কিন্তুু আমাদের এই
যশোরের শিল্পনগরী নোয়াপাড়ার
তৈরি।
★যেই মাছের পোনা ছাড়া আপনারা
বড় মাছের স্বাদই নিতে পারেননা,
মাছও চাষ করতে পারেননা, সেই
মাছের পোনাও কিন্তুু উৎপাদন হয়
আমাদের যশোরেরই মৎস হ্যাচারিতে।
★এখনো যশোরের বিল বাওড়ে পাওয়া
যায় আমাদের সেই যশোরের বিখ্যাত
মাছ কৈ।
★যেই নামিদামি সবজি আর সুশাদু চাল
ছাড়া মুখে যায়না ভাত সেই চাল আর
সবজি আমাদের বিখ্যাত যশোইরা
বেগুন এবং বিশ্ববিখ্যাত হাইব্রিড
পেঁপে এক একটা ৫/১০ কেজি ওজনেরও
বেশি যার নাম যশোহরি পেঁপে
সেটাও কিন্তুু আমাদের এই যশোরের।
★কি আর বলবো ভাই আপনার বাসার
জামায় আদর আর মিষ্টি মিঠায় খাওয়া
এসবতো আমাদের যশোরের খেজুরের রস
আর চিটাগুড় ছাড়া চলেইনা।
# অর্থ_মেধা , প্রজ্ঞা, সৃষ্টিশীলতা,
মননশীলতা, শিক্ষা, সংস্কৃতি
সবকিছুতেই আমরা অগ্রগামী।
★আমাদের আছে মাইকেল মধুসুদন
বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ যার নাম যশোর
MM কলেজ।
★আমাদের আছে যশোর বিঞ্জ্যান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশ উন্মুক্ত
বিশ্ববিদ্যালয়।
★আমাদের রয়েছে টিচার্স ট্রেনিং
কলেজ।
★আমাদের রয়েছে দেশের প্রাচীন বৃহৎ
ও স্বনামধন্য যশোর সরকারি
পলিটেকনিক কলেজ।
★আমাদের রয়েছে যশোর মেডিকেল
কলেজ ও হাসপাতাল।
★আমাদের রয়েছে দেশের একমাত্র
করোনারী কেয়ার ইউনিট।
★আমাদের রয়েছে হোমিওপ্যাথিক
মেডিকেল কলেজ।
★আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক মান
সম্পন্ন বিমান বন্দর।
★আমাদের রয়েছে জাতীয় মানসম্পন্ন
যশোর শামসুলহুদা স্টেডিয়াম।
★আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক
মানসম্পন্ন সুইমিংপুল।
★আমাদের রয়েছে যশোর
শিক্ষাবোর্ড।
★আমাদের রয়েছে খুলানা বিভাগের
একমাত্র ও ববিভাগীয় বাংলাদেশ
স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।
★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশের
দ্বিতীয় বৃহত্তম কেন্দ্রীয় কারাগার।
★আমাদের রয়েছে বাংলার একমাত্র
শিশু কিশোর কারাগার বাংলাদেশ
শিশু জেলখানা।
★আমাদের রয়েছে দেশের দ্বিতীয়
বৃহত্তম সেনানিবাস যশোর
ক্যান্টনমেন্ট।
★আমাদের যশোরে রয়েছে দেশের
দ্বিতীয় বৃহত্তম বিজিবি ও আনসার
ক্যাম্প।
★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশের
একমাত্র বিমান বাহিনী প্রশিক্ষন
কেন্দ্র।
★আমাদের রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ
স্থলবন্দর বেনাপোল বন্দর।
★আমাদের যশোরে রয়েছে রেলওয়ে
স্টেশন।
★আমাদের রয়েছে যশোর নোয়াপাড়া
নৌবন্দর।
★বাংলাদেশের মধ্যে ঢাকা,
চট্টোগ্রামের বাইরে একমাত্র
আমাদেরই রয়েছে আকাশপথ, রেলপথ,
সড়কপথ ও নদীপথ।
★আমাদের বিনদনের জন্য রয়েছে
এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দক্ষিণ
এশিয়ার সর্ববৃহৎ সর্বাধুনিক বিলাসবহুল
সিনেমাহল মনিহার সিনেমা হল।
★আমাদেরই হচ্ছে দেশের প্রথম ৩৪-তলা
নির্মানাধীন বিশাল ভবন দেশের
একমাত্র ও সর্ববৃহৎ আইটি পার্ক এবং
আইটি সেন্টার।
★আমাদের যশোরেই হতে যাচ্ছে
দেশের একমাত্র সাংস্কৃতিক
বিশ্ববিদ্যালয়।
★আমাদের বৃহত্তর যশোরের ঝিনাইদহে
রয়েছে বাংলার বৃহৎ ক্যাডেট কলেজ।
★একমাত্র আমাদেরই আছে দেশের
সবচেয়ে পুরাতন ও প্রাচীন পুস্তক সমৃদ্ধ
সর্ববৃহৎ লাইব্রেরী যশোর লাইব্রেরী।
★আমাদের আছে দেশের সবচেয়ে
বৃহত্তম ও প্রাচীন উকিলবার।
★একমাত্র আমাদেরই আছে প্রাচীন
ব্রিটিশ দারা নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ
প্রশাসনিক ভবন যশোর ডিসি অফিস
অর্থাৎ সুদীর্ঘ জেলা প্রশাসন
কার্যালয়।
★আর এই আমাদেরই ছিল দেশের সর্ববৃহৎ
সর্বচ্চো মহামান্য আদালত হাইকোর্ট।
★আমাদের যশোরেই রয়েছে
সৃষ্টিকর্তা প্ররদত্ত্ব দান দেশের
একমাত্র খাবার উপযোগী মিঠাপানি।
★আমাদের রয়েছে দেশের সবথেকে
প্রাচীন পৌরসভার মধ্য একটি যশোর
পৌর কার্যালয়।
★আমাদের রয়েছে দেশের ১১টি সুগার
মিলে মধ্য একটি। ঝিনাইদহ,
কালিগন্জ্ঞের মোবারক গন্জ্ঞ সুগার
মিল।
★আমাদের রয়েছে এশিয়া মহাদেশের
সর্ববৃহৎ বটবৃক্ষ। বৃহত্তর যশোরের ঝিনাইদহ
জেলার কালিগন্জ্ঞ উপজেলার
অন্তর্গত।
★আমরাই হচ্ছি দেশের একমাত্র
প্রাকৃতিক দূর্যোগ মুক্ত বন্যা ভূকম্পন
সহনীয় ও উঁচুভূমি সমৃদ্ধ জেলার মানুষ।
★একমাত্র আমাদের নামেই রয়েছে
ভারতের পেট্রোপোল হয়ে
কোলকাতা ভায়া সরাসরি দিল্লী টু
মুম্বাই আন্তর্জাতিক ইন্ডিয়ান হাইওয়ে
রোড, যার নাম ঐতিহাসিক যশোর
রোড।
★একমাত্র আমাদের জেলার নামেই
রয়েছে দেশের বাইরে বিখ্যাত
সংগীত, পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত সংগীত
শিল্পী মৌসুমি ভৌমিকের গাওয়া
সেই যশোর রোডে।
★বাংলাদেশের মধ্যে আমাদের
যশোরের কেশবপুরেই রয়েছে বিরল
প্রজাতির কালো মুখো হনুমানের
একমাত্র বিচরণভূমি।
★বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী
বলা হয় যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী
বাজার। দেশের মোট ৮০% ফুলের
চাহিদা পুরন করি এই আমরা
যশোইরারা।
★বাংলাদেশের মিঠাপানির
মাছের পোনার বাজার ও রাজধানী
আমাদের যশোরের চাচড়া। দেশের
মোট প্রায় ৪৫% মাছের পোনার
চাহিদা পুরন করে দেয় এই আমাদের
যশোইরারা।
★বাংলাদেশের কাচামাল ও সাক
সবজীর রাজধানী আমাদের যশোরের
সাতমাইলের বারীনগর বাজার।
দেশের মোট প্রায় ৬০% কাঁচা
বাজারের চাহিদা পুরন করে এই
যশোইরারা।
★বাংলাদেশের চাউলের রাজধানী
আমাদের বৃহত্তর যশোর অঞ্চল, দেশের
মোট প্রায় ৬০% চাউলের চাহিদা পুরন
করে সেটাও কিন্তুু এই যশোইরারা।
★বাংলাদেশের চামড়ার বাজারের
রাজধানী আমাদের যশোরের
রাজারহাট বাজার। দেশের মোট ৬০%
চামড়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে
শুধু এই যশোইরা চামড়ার ব্যাবসায়ীরাই।
★বাংলাদের মোটরপার্সের
রাজধানীও যশোর শহরের আরএন রোড।
দেশের মোট মটরপার্সের প্রায় ৭০%
চাহিদা পুরন করে থাকে এই যশোরের
স্বনামধন্য মটরপার্স ব্যাবসায়ীরা।
★বাংলাদেশের খেজুরের রস ও চিটা
গুড়ের রাজধানীও বলা হয় যশোরকেই।
খেজুরের গুড়ের মোট ৮৫%, এবং চিনি ও
মিষ্টি মিঠায়ের প্রায় ৩০% চাহিদা
পুরন করে থাকে আমাদের এই বৃহত্তর
যশোইরা অঞ্চইলারাই।
# খেলাধূলা_ক্রিকেট : শেটাও কি
বলতে হবেরে ভাই.?
তাহলে শুনুন পিছিয়ে নেই বরং সবার
আগে যশোর।
বৃহত্তর যশোরের কৃতি সন্তান বাংলার
সোনার ছেলে বাংলাদেশ জাতীয়
ক্রিকেট দলের গর্বিত অধীনায়ক
# মাশরাফী_বিন_মুর্তজা , বিশ্বের
সেরা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার
বাংলার গর্ব # সাকিব_আল_হাসান ।
আরো আছেন জাতীয় দলের সাবেক
ক্রিকেটার ★সৈয়দ রাশেল, তুষার
ইমরান, ডলার মাহামুদ,আল-আমিন, ইমরুল
কায়েস, সানোয়ার, এবং বর্তমান
লিজেন্ড যশোর সংলগ্ন সাতক্ষিরার
সন্তান, বিশ্বকাটার মাষ্টার
# মুস্তাফিজুর_রহমান_ফিজ , আরেক
তারকা বাংলার ব্যাটিং তান্ডব
★সৌম্যো সরকার।
★ফুটবল: শুনলে অবাক হবেন একটু গর্বের
সাথেই বলতে হয় বাংলাদেশের প্রথম
জাতীয় প্রমিলা অর্থাৎ মহিলা ফুটবল
দলের ১৩-জন সদস্যা সহ্ পূর্নাঙ্গ
বাংলাদেশ জাতীয় প্রমিলা ফুটবল
টিমটায় ছিল একমাত্র আমাদের যশোর
জেলা প্রমিলা ফুটবল টিম।
★আর বর্তমানেও মালদ্বীপসহ,
শ্রীলংকা ও নেপালের মতো দেশের
বিভিন্ন ক্লাবে আন্তর্জাতিক
পর্যায়েও দেশের হয়ে গর্বের সাথে
প্রতিনিধিত্ব করে খেলে আসছে যে
কজন নারী ফুটবলার তার মধ্য ৫/৭ জন
ফুটবলারই আছে যারা একমাত্র আমাদের
এই যশোরেরই মেয়ে সন্তানেরা।
★হাডুডু: অর্থাৎ কাবাডি খেলা
বাংলাদেশের জাতীয় খেলা, আর এই
জাতীয় খেলা হাডুডু জগতের জাতীয়
বীর টাইগার কবিরকে কেনা চেনে.?
যেখানেই চলে টুর্নামেন্ট সেখানেই
বাংলাদেশের আন্ঞ্চলিক বাঘা
খেলোয়াড়দের অগ্রিম প্রস্তাব থাকে
টুর্নামেন্টে টাইগার থাকলে আমরা
খেলব না। সেই সাথে বাংলাদেশের
শ্রেষ্ঠ কাবাডি টিমও কিন্তুু এই
যশোইরা টিম। আর আন্তর্জাতিক
কাবাডির আলোড়ন সৃষ্টিকরা জীবন্ত
কিংবদন্তি খেলোয়াড় জাতীয় বীর
কবির টাইগার সেওতো এই যশোইরা
সন্তানরে ভাই।
★আমাদেরও রয়েছে বাংলাদেশের
সবছেয়ে বড় অর্থনৈতিক খাত
বৈদেশিক রেমিটেন্স খাত। সেই
খাতেও আমরা গর্বিত অংশীদার।
বিশ্বের সবদেশেই রয়েছে আমাদের
অবস্থান, তাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ
রেমিটেন্সেও সগৌরবে অংশীদার
আমাদের যশোর অঞ্চলের
বাংলামায়ের প্রবাসী সোনার
সন্তানেরা।
★অর্থাৎ এশিয়ামহাদেশের ভারতীয়
উপমহাদেশে যশোহর কোন সাধারন জনপদ
নয় ★★★যশোর একটি ★★★ব্র্যান্ড।
আর তাই বাংলাদেশের সর্বপ্রথম
বিভাগের দাবীদার একমাত্র এই
যশোর-ই। এবং সেই আঙ্গিকে যদি
বাংলাদেশে আর একটিও বিভাগ হয়
তবে ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, পাবনা, বগুড়া
কিংবা কুমিল্লা, নোয়াখাইল্লাদের
মতো সাধারন এলাকা নয় একমাত্র সেই
বিভাগের দাবীদার আমরা
যশোইরা_রাই।
না রাজনীতি না অর্থনীতি, না শিল্প
সাহিত্য এবং সংস্কৃতি।
Babri Masjid History 1528-2019
ভারতের শহীদ বাবরি মসজিদ মামলার বৃত্তান্ত (১৫২৮-২০১৯)
১৫২৮:
মুঘল সম্রাট বাবরের সেনাপ্রধান মীর বাকী বাবরের নামানুসারে বাবরি মসজিদ নির্মাণ করেন।
১৮৮৫ :
মহন্ত
রঘুবীর দাস এক কট্টর হিন্দু বাবরি মসজিদের বাইরে একটি অস্থায়ী মন্দির
তৈরির দাবি জানান। ফৈজাবাদ কোর্ট সেই আবেদন খারিজ করে দেয়।
১৯৪৯:
বিতর্কিত কাঠামোর বাইরে কেন্দ্রীয় ডোমের নীচে রামলালার মূর্তি স্থাপন করা হয়।
১৯৫০:
জনৈক গোপাল সিমলা বিশারদ রাম লালার মূর্তি পূজার জন্য জানিয়ে ফৈজাবাদ জেলা কোর্টে আবেদন জানায়।
১৯৫৯:
এলাকার অধিকার দাবি করে নির্মোহী আখড়া মামলা করে।
১৯৬১:
উত্তরপ্রদেশের সুন্নী ওয়াকফ বোর্ডও এলাকার অধিকার জানিয়ে পাল্টা আবেদন করে।
১৯৮৬ (১ অক্টোবর):
স্থানীয় আদালত সরকারকে এক নির্দেশে হিন্দুদের পূজা করার অনুমতি দিয়ে রামলালা যেখানে রয়েছে তার গেট খুলে দিতে বলে।
১৯৮৯:
ভগবান শ্রী রামলীলা বিরাজমানের পক্ষে তার সখা এলাহাবাদ হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি দেওকী নন্দন আগরওয়াল আদালতে মামলা করে।
১৯৯০(২৫ সেপ্টেম্বর):
অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মানের লক্ষ্যে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদবানী গুজরাটের সোমনাথ থেকে দেশব্যাপী রথযাত্রা শুরু করে।
১৯৯২ (৬ ডিসেম্বর):
কট্টর
হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতারা ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুযায়ী বাবরি
মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হবে না এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় একটি
রাজনৈতিক সমাবেশ করে। যেখানে পরিকল্পিতভাবে কট্টর হিন্দুত্ববাদী ও মুসলিম
বিদ্ধেষী ১৫০,০০০ জনের সম্মিলিত একটি দল মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে ভূমিসাৎ করে
শহীদ করে।
১৯৯৪ (২৪ অক্টোবর):
সুপ্রিম কোর্ট ইসলাম ফারুকির মামলার রায়ে জানায় , মসজিদ মুসলমানদের অবিচ্ছেদ্য অংশ নয়।
২০০২(এপ্রিল):
এলাহাবাদ হাইকোর্টে বিতর্কিত স্থানের মালিকানা সংক্রান্ত মামলার শুনানী শুরু করে।
২০১০ (৩০ সেপ্টেম্ব):
এলাহাবাদ
হাইকোর্ট ২:১ সংখ্যাধিক্যের রায়ে বিতর্কিত জমিকে সুন্নী ওয়াকফ বোর্ড,
নির্মোহী আখড়া এবং রামলালার মধ্যে তিনভাবে ভাগ করার নির্দেশ দেয়।
২০১১ (৯ মে):
সুপ্রিম কোর্ট অযোধ্যার ভূ’মি বিবাদ নিয়ে এলাহাবাদ হাইকের্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়।
২০১৭ (২১ মার্চ):
সুপ্রিম কোর্টেও তৎকালীন প্রধান বিচারপতি জে এস খেহার সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে কোর্টের বাইরে সমাধান খোঁজার কথা বলেন।
২০১৭ (১ ডিসেম্বর):
২০১০ সালের এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ৩২ জন সিভিল রাইটস অ্যক্টিভিস্ট মামলা করে।
২০১৯ (৮ জানুয়ারি):
সুপ্রিম
কোট অযোধ্যার বিতর্কিত ভূমি বিবাদ মামলার শুনানীর জন্য প্রধান বিচারপতি
রঞ্জন গগৈ, শরদ অরবিন্দ বোরদে, এন ভি রমন, ইউ ইউ ললিত ও ধনঞ্জয় ওয়াই
চন্দ্রচূড়কে নিয়ে ৫ সদস্যের সংবিধান বেঞ্চ গঠন করে।
২০১৯ (২৫ জানৃুয়ারি):
বিচারপতি
ইউ ইউ ললিত এই মামলা থেকে সরে দাঁড়ানোয় সুপ্রিম কোর্ট সংবিধান বেঞ্জ
প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, শরদ অরবিন্দ বোরদে, এস আব্দুল নাজির, অশোক ভ’ষন
ও ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়কে নিয়ে পুনর্গঠন করে।
২০১৯ (২৬ ফেব্রুয়ারি):
সুপ্রিম কোর্ট মধ্যস্থতার কথা জানায়। তিন সদস্যের মথ্যস্থতাকারী কমিটি তৈরি করে দেয়।
২০১৯ (৯ মে):
মধ্যস্থতাকারী কমিটি সুপ্রিম কোর্ট প্রাথমিক রিপোর্ট পেশ করে।
২০১৯ (১ আগষ্ট):
মধ্যস্থতাকারী কমিটি সিলকরা ঘামে আদালতে তাদের রিপোর্ট জমা দেয়।
২০১৯ (৬ আগষ্ট):
সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদ ভূমি বিবাদ মামলার প্রতিদিন শুনানীর কথা ঘোষনা করে।
২০১৯ (১৬ অক্টোবর):
শুনানী শেষে ঘোষনা করে আদালত রায় সংরক্ষিত রাখে।
২০১৯ (৯ নভেম্বর):
চূড়ান্ত
রায় ঘোষণা করে। মুঘল সম্রাট বাবরের সেনাপ্রধান মীর বাকীর নির্মিত মুসলিম
ঐতিহ্যের সাক্ষরবাহী এ বাবরি মসজিদের জমিকে হিন্দুদের জমি বলে ঘোষনা করে।
Sunday, August 18, 2019
Islamic Lacture 2020
ফুটা বালতি হতে সাবধান :
১. আপনি হিজাব পড়েন কিন্তু সাথে মেকাপ আর পারফিউম দিয়ে = (ফুটা বালতি)
২. আপনি সুন্নতি দাড়ি রেখেছেন কিন্তু বেপর্দা মেয়ে দেখে দৃষ্টি নত করেন না = (ফুটা বালতি)
৩. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই যথাসময়ে পড়েন আপনি কিন্তু নামাজে মোটেও মনোযোগ, খুশুখুজু নেই = (ফুটা বালতি)
৪. সাধারণ মানুষের সামনে আপনি খুবই বিনয়ী কিন্তু বাসায় আসলেই পরিবারের সাথে কর্কষভাষী আর বদমেজাজি = (ফুটা বালতি)
৫. বাসায় মেহমান আসলে যত্নের সাথে মেহমানদারী করেন কিন্তু তারা চলে গেলে তাদের খুঁটিনাটি দোষত্রুটির গীবত করা শুরু করেন = (ফুটা বালতি)
৬. আপনি অনেক দানসদকা করেন আবার যাদেরকে দান করলেন তাদেরকে খোঁটা দিয়েও কথা বলেন = (ফুটা বালতি)
৭. আপনি প্রতিদিন তাহাজ্জুদ পড়েন, কুরআন তিলাওয়াত করেন কিন্তু আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে রেখেছেন = (ফুটা বালতি)
৮. রোযা রেখে ক্ষুধা - তৃষ্ণার কষ্ট সহ্য করছেন অথচ আপনিই কাউকে গালি দেন, উপহাস করেন, অভিশাপ দেন = (ফুটা বালতি)
৯. আপনি মানুষের অনেক উপকার করেন কিন্তু সেটা করেন মানুষের মধ্যে আপনার নামধাম প্রচার হওয়ার জন্য, খ্যাতির জন্য, শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই না = (ফুটা বালতি)
১০. আপনি ফেসবুকে দ্বীনী পোস্ট দেন, ইসলামিক লেখালেখি করেন, কিন্তু তা লাইক-ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য, আল্লাহর জন্য না = (ফুটা বালতি)
ফুটা বালতিতে যতই পানি ভরেন, তা কি সেখানে থাকে?
আল্লাহ আমাদের সবাইকে উপলব্ধি করার তৌফিক দিন।
আমীন..
Saturday, August 3, 2019
মেয়েটি ঘন্টা খানেক আগে প্রেমের দাম দিতে রুমডেট করে ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাসায় ফিরছে
মেয়েটি ঘন্টা খানেক আগে প্রেমের দাম দিতে
রুমডেট করে ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাসায় ফিরছে। অপর দিকে ছেলেটি বুক টান করে
চায়ের দোকানে বসে বন্ধুদের সাথে তার রুমডেট এর বিবরন দিয়ে যাচ্ছে। এক বন্ধু
বলে উঠলো
"দোস্ত মধু কি একাই খাবি.?
আমাদেরকে দিবি না.?
কি কস মামা দিমু না,,ভিডিও বানাইছি, আরেকবার ওরে পটিয়ে রুমডেটে আনবো তারপর সবাই মিলে খাবো, যদি রাজী না হয়, তাহলে ব্ল্যাকমেইল করবো।
তোরে তো বলদ মনে করছিলাম, কিন্তু তুইতো সেই দাচুমাল রে মামা।
এমনি
রংগমঞ্চের মেলা বসেছে বন্ধুদের আড্ডায়, কারো সতীত্ব যায়, কেউ ভোগ করার
প্ল্যানিং এ ব্যস্ত। কয়েকদিন পরেই মেয়েটির কাছে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধুমকি
আসতে লাগলো,শুধু তার বয়ফ্রেন্ড না, তার বন্ধুরাও তাকে বিভিন্ন ভাবে
ব্ল্যাকমেইল করতে লাগলো,সেদিনের সেই ভিডিও ফুটেজ ব্লুটুথ, শেয়ারইট এর
মাধ্যমে তার বন্ধুরা কৌশলে নিয়ে, মেয়েকে ফেসবুকে হোয়াটসাপ এ সেক্সের আবেদন
জানায়, রাজী না হলেই, ইউটিব, ফেসবুক, চটি ব্লগে ছড়িয়ে দেবার হুমকি।
আজ মরলে কাল যখন দুদিন হয়, সেই মানুষটি শুধুমাত্র ক্ষনিক সুখের জন্য কতটা নিচে নামতে পারে তা আমার জানা নেই,
আমাদের সমাজে দুই ধরনের ধর্ষক থাকে,
১-অসামাজিক ধর্ষক
২-সামাজিক ধর্ষক।
তাদের ধর্ষন করার কৌশল সম্পুর্ন আলাদা, অসামাজিক ধর্ষক, যে জোর করে কিডন্যাপ করে,
চার
পাঁচজন মিলে মেয়েটিকে কামড়িয়ে কামড়িয়ে খাবে। আর সামাজিক ধর্ষক প্রেমের নাম
নিয়ে, বন্ধুত্বের নাম নিয়ে, কিংবা স্বামীর নাম নিয়ে ধর্ষন করবে।
যে
মেয়েটি প্রতি রাতে নিজ বিছানায় স্বামীর কাছে ধর্ষন হয়, তাকে আমরা পবিত্র
প্রেম বলি,স্বামী স্ত্রীর প্রেম। কিন্তু কোন মেয়ে যদি "নো নো বলে তাহলে
বুঝে নিতে হবে "নো নো মিনস নো" তার কথার তোয়াক্কা না করে কিছু করা মানেই
ধর্ষন।
যে মেয়েটি বিশ্বাস
করে আপনার সাথে রুমডেট যেতে পারে, সে আর যাই হোক আপনার সাথে প্রতারনা করতে
চায়নি। ভালোবেসেছিলো বলেই গিয়েছিলো। তাকে ধোকা দেওয়ার অধিকার আপনার নেই। যে
মেয়েটি মা-বাবা ছেড়ে অজানা অচেনা এক পরিবারে এসে সেই পরিবারকে আপন করে
নেয়, তার সাথে জোরজবরদস্তি করা আর যাই হোক একজন স্বামীর ভালোবাসা হতে
পারেনা। আমাদের শরীরের যে যৌনসংগম নামক এক নেশা রয়েছে, তা নিভাতে কোন মেয়ের
জীবন কেড়ে নিতে হয়না। আপনি পতিতা নগরে গেলে কয়েক'শ টাকাতেই নিভিয়ে আসতে
পারেন। বেশিরভাগ যৌনকর্মী তাদের পেটের দায়ে দেহ বিক্রি করে। তাদের পেশা যতই
নিম্নতম হোক না কেন, আপনার পুরুষত্বের খানিকসুখ মেটানোর জন্য যথেষ্ট। এতে
তাদের পেটও বাঁঁচবে আর আপনার কারনে কারো জীবন নষ্ট হবেনা।
মেয়ে
এবং ছেলে দুজনকেই বলছি, যৌনসুখ ঘড়ি ধরে করলে এক ঘন্টা। এই এক ঘন্টার
চক্করে পুরো জীবনের সুখ লুটিয়ে আসবেন না। আজকাল তো সেক্স টয়, আর পতিতা
নগরের দামতো হোটেলে গিয়ে আলুভর্তা আর ডাল দিয়ে ভাত খাবার সম খরচ। তবে কেন
আজো আমাদের মাঝে এই পশুত্ব জেগে থাকবে..??
উপদেশ
নয়, সত্যি বলছি আপনি যেমন করেছেন, আপনার সাথেই তাই হবে। হয়ত আপনার মেয়ের
সাথে, তখন আমার এই স্ট্যাটাস কপি করে নিজের ওয়ালে ঝুলিয়ে দিবেন আর বলবেন
ভাই জাপানিজ সেক্স টয়'স গুলো কিনে নিলেও পারতি আমার মেয়ের জীবন নষ্ট না
করে।
মাথায় হাত দিয়ে নিজ
জন্মদেওয়া মেয়ের যখন এভোরশন করাবেন গোপনে। ঠিক তখন নিজের কপালেই হাত দিয়ে
বলবেন, মেয়েটির জীবন নিয়ে না খেললে আমার মেয়ে, স্ত্রীর সাথে এমন হতোনা।
কেইবা জানে, আপনার মেয়েও এমন ব্যাকমেইলিং এর শিকার হয়ে মেয়েটির মত,
আর
আপনি বসে তামাশা দেখবেন আর বলবেন এই দেশে কোনদিন বিচার হবে না। যখন আপনার
বিচার কেউ করতে পারেনি, তখন অন্যের বিচারের দায় দেশের উপর না চাপালেই ভালো
থাকবেন!
Wednesday, July 31, 2019
New Facebook Status 2020
মানুষের আকর্ষণ তৈরি হয় চারভাবে।
শরীর, চেহারা, যোগ্যতা আর মন দিয়ে।
যে আকর্ষণ শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচেয়ে কম। বেশ কিছুদিন তা পেলেই আর কোন আকর্ষণ থাকেনা।
এরপর হল চেহারা। এটার স্থায়িত্ব শরীরের আকর্ষণের চেয়ে বেশি। তবে চেহারা সুন্দর হলে আর সংগী বিশ্বাসী হলে তার প্রতি আকর্ষণ থেকেই যায়। বেশিরভাগ আকর্ষণ এই চেহারা কেন্দ্রিক হয়।
এরপরই টেকসই হল যোগ্যতার আকর্ষণ। মানুষের যোগ্যতাও এক ধরনের সৌন্দর্য। যোগ্যতার জন্য যে আকর্ষণ তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব হয় অনেক বেশি।
সবচেয়ে বেশি টেকসই হল মনকেন্দ্রিক আকর্ষণ। কিন্তু মনের আকর্ষণ সহজে তৈরি হয় না। এটির জন্য সময়ের দরকার হয়, অনুভুতি তৈরির দরকার হয়। এটি যেমন ধীরে ধীরে তৈরি হয়, তেমনি এটার স্থায়িত্বও সবচেয়ে বেশি।
কিন্তু সব আকর্ষণই এক সময় কমে যায়। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, এটাই বাস্তবতা।
তবে এর সাথে সাথে সময়ের প্রেক্ষিতে ব্যালান্সও তৈরি হয়ে যায়। আকর্ষণ একসময় গিয়ে পরিণত হয় অভ্যাসে, মায়াতে, দায়িত্বে।
সেই অভ্যাসের কারণে, মায়ার কারণে, দায়িত্বের কারণে দুজন মানুষ বাকি জীবন একসাথে পার করে।
এই আকর্ষণ, অভ্যাস, মায়া, দায়িত্ব- সবগুলো মিলেই একসাথে ভালোবাসা।
Wednesday, November 18, 2015
What's your favorite Facebook ID will be safe from hackers hack.
★বন্ধুরা,,,আজ আপনাদের শিখাবো কি করলে আপনার প্রিয় আইডি হ্যাকারদের হ্যাক থেকে নিরাপদ থাকবে।
আমি আজ তিনটি বিষয় শিখাবো যা পুরান ফেসবুক ইউজার এবং নতুন ইউজার সবার জন্য প্রয়োজন।
**নং ১→Login Aproval
**নং ২→ Fhone number & Gmail Security
**নং ৩→ Trusted Contrack
#টপিক_নং_১→ Login Aproval
১> প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুক আইডিতে দেখেন Settings or Account settings এরকম অপশন আছে। ওখানে ক্লিক করুন।
২> এর পর দেখেন লেখা আছে,
General
Security
--
---এভাবে আরো আছে।
এখান থেকে Security অপশনটা ক্লিক করুন।
৩> এবার দেখবেন লেখা আছে,
Login Approvals on. এটাতে ক্লিক করুন।
৪) এবার আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড চাইবে এবং পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করুন।
৫) এবার আপনার একটা ফোন নাম্বার চাইবে এবং আপনি যে নাম্বারটি সবসময় ব্যাবহার করবেন সেই নাম্বারটি কোড বা +88....... দিয়া ইংলিসে বসাবেন ও Continue ক্লিক করবেন।
৬) ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ফোন নাম্বারে একটা ৬ নাম্বারের কোড যাবে, ঐ কোডটা যেখানে কোড চাইবে সেখানে কোডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করবেন। ব্যাস এবার হয়ে গেল টপ সিকিউরিটি।
>>এখন কেউ যদি আপনার gmail or fhone number ও fb পাসওয়ার্ড জােনও তারপরেও login করতে পারবে না। login করতে গেলেই আপনার ঐ ফোন নাম্বারে একটা কোড যাবে এবং ঐ কোড না দেওয়া পর্যন্ত কেউ login করতে পারবেনা।
*****যারা এই নিয়মটা পারে তাদের মধ্যে কিছু পন্ডিত আছে যে, তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মত চেচামেচি করবে আর বলবে এটা আমি জুকাররে সিখাইছি আর তুই এখন আমারে টিপস দিতে আইছোস!
তাই এধরনের লোকদের জন্য এবং বাকি সব জানুদের জন্য আসল সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করবো।
#টপিক_নং_২→ Fhone number & Gmail security :
1> প্রথমে আপনি আপনার যে নাম্বারটি ফেসবুকে যুক্ত করবেন সেই নাম্বারটির অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নইতো যারা প্রফেশনাল হ্যাকার তারা আপনার ফোন নাম্বারটি রিপ্লেস করে খুব সহজেই ফেসবুক একাউন্টসহ জিমেইল একাইন্ট পর্যন্ত হ্যাক করতে পারে।
২> আপনি আপনার ফেসবুকে একটি ইমেইলসহ আরেকটি এডিশনাল ইমেইল যুক্ত করতে হবে,যাতে আপনার একাউন্ট হ্যাক হলে খুব সহজে রিকভার করা যায়।
৩> আপনার ফেসবুকে ব্যাবহৃত প্রতিটি ইমেইলে ফোন নাম্বার যুক্ত করে ইমেইলটি ভেরিফাই করে রাখুন, নইতো আপনার ইমেইল হ্যাক করে খুব সহজেই আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৪> ইমেইলগুলোতে যে ফোন নাম্বার যুক্ত করবেন সেই ফোন নাম্বারগুলোর অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নতুবা ফোন নাম্বার রিপ্লেস করে ইমেইল হ্যাক করে আপনার ফেসবুকসহ অন্য সব একাউন্টও হ্যাক করে নিতে পারে খুব সহজে।
৫> আপনার ফেসবুক একাউন্টে কোন ধরনের ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট এড করা থেকে বিরত থাকুন,,,কারন ঐসব সাইট থেকে তথ্য নিয়েও একজন প্রফেসনাল হ্যাকার আপনার একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৬> শুধুমাত্র আপনার পোস্ট বাদে বাকি যোগুলো আছে আপনার এবাউটে সবগুলো only me করে রাখুন যাতে হ্যাকারে কোন প্রকার তথ্য সংগ্রহ করতে না পারে।
৭> সবশেষে যেটা বলবো সেটা হল, ফেসবুকে আপনার অজান্তে অনেক শত্রু আছে তাই আপনি যদি কখনও ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে ফেসবুকে না আসার পরিকল্পনা করেন তাহলে আইডিটা Tamporary Deactive করে রাখুন সেটা আপনার জন্যই সুবিধা হবে।
#টপিক_নং_৩→Trasted Contract
আপনি হইতো ভাবছেন এটা আবার কোন টপ সিকিউরিটির বিষয় হল! এটা তো আগে থেকেই পারি!!!
কিন্তু আমি যেটা বলবো সেটা একটু ভিন্ন। Trasted Contract এ তিনজন কাছের ফ্রেন্ডস এড করা থাকলে আইডি হ্যাক হলেও সহজে রিভার করে আইডি ফিরাই আনা যায়। কিন্তু সমস্যা আরেকজাগাই, সেটা হল আপনার আইডি বিশেষ করে কাছের লোকরাই হ্যাক করে থাকে। আগে আপনার খুব ভাল বন্ধু ছিল বা পরিচিত ভাল এমন কোন লোকের সাথে ঝামেলা হলেই আপনার আইডি হ্যাক করে বাঁশ দেওয়ার চিন্তা করেম অতএব আপনি Trasted Contract এ কোন বন্ধুর আইডি এড না করে আপনার নিজের তিনটা সিকিউর করা এবং ভেরিফাই করা স্ট্রং আইডি এড করুন। যদি আপনার এক্সট্রা আইডি না থাকে তাহলে তিন ক্রিয়েট করে টপ সিকিউর দিয়ে, প্রয়জনে আইডিগুলো ভেরিফাই করে স্ট্রং করে নিন একং ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে এড করুন।
তাহলে আপনার আইডি হ্যাক হওয়ার ২৪ ঘন্টা পার হলেও কারর সহযোগীতা ছাড়াই নিজের আইডি নিজেই খুব সহজে রিকভার করে ফেরত আনতে পারবেন।
সর্বপরি আপনি কখনই নিজেকে সেরা ভেবে অহংকার করবেন না যে,আপনার আইডি কেউ হ্যাক করতে পারবে না,কারন যারা প্রফেসনাল হ্যাকার তারা পুরো ফেসবুক সার্ভারকেই মাঝে মাঝে অফ করে দেই আর আমি আপনি তো জেনারেল পাবলিক। সয়ং ফেসবুকের নির্মাতা মার্ক জুকারবার্গের আইডিও কয়েকবার হ্যাক হয়েছিল।
লেখাটা যদি আপনার কোন কাজে এসে থাকে তাহলে একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
#হ্যাপি_ফেসবুকিং
আমি আজ তিনটি বিষয় শিখাবো যা পুরান ফেসবুক ইউজার এবং নতুন ইউজার সবার জন্য প্রয়োজন।
**নং ১→Login Aproval
**নং ২→ Fhone number & Gmail Security
**নং ৩→ Trusted Contrack
#টপিক_নং_১→ Login Aproval
১> প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুক আইডিতে দেখেন Settings or Account settings এরকম অপশন আছে। ওখানে ক্লিক করুন।
২> এর পর দেখেন লেখা আছে,
General
Security
--
---এভাবে আরো আছে।
এখান থেকে Security অপশনটা ক্লিক করুন।
৩> এবার দেখবেন লেখা আছে,
Login Approvals on. এটাতে ক্লিক করুন।
৪) এবার আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড চাইবে এবং পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করুন।
৫) এবার আপনার একটা ফোন নাম্বার চাইবে এবং আপনি যে নাম্বারটি সবসময় ব্যাবহার করবেন সেই নাম্বারটি কোড বা +88....... দিয়া ইংলিসে বসাবেন ও Continue ক্লিক করবেন।
৬) ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ফোন নাম্বারে একটা ৬ নাম্বারের কোড যাবে, ঐ কোডটা যেখানে কোড চাইবে সেখানে কোডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করবেন। ব্যাস এবার হয়ে গেল টপ সিকিউরিটি।
>>এখন কেউ যদি আপনার gmail or fhone number ও fb পাসওয়ার্ড জােনও তারপরেও login করতে পারবে না। login করতে গেলেই আপনার ঐ ফোন নাম্বারে একটা কোড যাবে এবং ঐ কোড না দেওয়া পর্যন্ত কেউ login করতে পারবেনা।
*****যারা এই নিয়মটা পারে তাদের মধ্যে কিছু পন্ডিত আছে যে, তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মত চেচামেচি করবে আর বলবে এটা আমি জুকাররে সিখাইছি আর তুই এখন আমারে টিপস দিতে আইছোস!
তাই এধরনের লোকদের জন্য এবং বাকি সব জানুদের জন্য আসল সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করবো।
#টপিক_নং_২→ Fhone number & Gmail security :
1> প্রথমে আপনি আপনার যে নাম্বারটি ফেসবুকে যুক্ত করবেন সেই নাম্বারটির অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নইতো যারা প্রফেশনাল হ্যাকার তারা আপনার ফোন নাম্বারটি রিপ্লেস করে খুব সহজেই ফেসবুক একাউন্টসহ জিমেইল একাইন্ট পর্যন্ত হ্যাক করতে পারে।
২> আপনি আপনার ফেসবুকে একটি ইমেইলসহ আরেকটি এডিশনাল ইমেইল যুক্ত করতে হবে,যাতে আপনার একাউন্ট হ্যাক হলে খুব সহজে রিকভার করা যায়।
৩> আপনার ফেসবুকে ব্যাবহৃত প্রতিটি ইমেইলে ফোন নাম্বার যুক্ত করে ইমেইলটি ভেরিফাই করে রাখুন, নইতো আপনার ইমেইল হ্যাক করে খুব সহজেই আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৪> ইমেইলগুলোতে যে ফোন নাম্বার যুক্ত করবেন সেই ফোন নাম্বারগুলোর অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নতুবা ফোন নাম্বার রিপ্লেস করে ইমেইল হ্যাক করে আপনার ফেসবুকসহ অন্য সব একাউন্টও হ্যাক করে নিতে পারে খুব সহজে।
৫> আপনার ফেসবুক একাউন্টে কোন ধরনের ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট এড করা থেকে বিরত থাকুন,,,কারন ঐসব সাইট থেকে তথ্য নিয়েও একজন প্রফেসনাল হ্যাকার আপনার একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৬> শুধুমাত্র আপনার পোস্ট বাদে বাকি যোগুলো আছে আপনার এবাউটে সবগুলো only me করে রাখুন যাতে হ্যাকারে কোন প্রকার তথ্য সংগ্রহ করতে না পারে।
৭> সবশেষে যেটা বলবো সেটা হল, ফেসবুকে আপনার অজান্তে অনেক শত্রু আছে তাই আপনি যদি কখনও ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে ফেসবুকে না আসার পরিকল্পনা করেন তাহলে আইডিটা Tamporary Deactive করে রাখুন সেটা আপনার জন্যই সুবিধা হবে।
#টপিক_নং_৩→Trasted Contract
আপনি হইতো ভাবছেন এটা আবার কোন টপ সিকিউরিটির বিষয় হল! এটা তো আগে থেকেই পারি!!!
কিন্তু আমি যেটা বলবো সেটা একটু ভিন্ন। Trasted Contract এ তিনজন কাছের ফ্রেন্ডস এড করা থাকলে আইডি হ্যাক হলেও সহজে রিভার করে আইডি ফিরাই আনা যায়। কিন্তু সমস্যা আরেকজাগাই, সেটা হল আপনার আইডি বিশেষ করে কাছের লোকরাই হ্যাক করে থাকে। আগে আপনার খুব ভাল বন্ধু ছিল বা পরিচিত ভাল এমন কোন লোকের সাথে ঝামেলা হলেই আপনার আইডি হ্যাক করে বাঁশ দেওয়ার চিন্তা করেম অতএব আপনি Trasted Contract এ কোন বন্ধুর আইডি এড না করে আপনার নিজের তিনটা সিকিউর করা এবং ভেরিফাই করা স্ট্রং আইডি এড করুন। যদি আপনার এক্সট্রা আইডি না থাকে তাহলে তিন ক্রিয়েট করে টপ সিকিউর দিয়ে, প্রয়জনে আইডিগুলো ভেরিফাই করে স্ট্রং করে নিন একং ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে এড করুন।
তাহলে আপনার আইডি হ্যাক হওয়ার ২৪ ঘন্টা পার হলেও কারর সহযোগীতা ছাড়াই নিজের আইডি নিজেই খুব সহজে রিকভার করে ফেরত আনতে পারবেন।
সর্বপরি আপনি কখনই নিজেকে সেরা ভেবে অহংকার করবেন না যে,আপনার আইডি কেউ হ্যাক করতে পারবে না,কারন যারা প্রফেসনাল হ্যাকার তারা পুরো ফেসবুক সার্ভারকেই মাঝে মাঝে অফ করে দেই আর আমি আপনি তো জেনারেল পাবলিক। সয়ং ফেসবুকের নির্মাতা মার্ক জুকারবার্গের আইডিও কয়েকবার হ্যাক হয়েছিল।
লেখাটা যদি আপনার কোন কাজে এসে থাকে তাহলে একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
#হ্যাপি_ফেসবুকিং
Saturday, March 7, 2015
খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন
খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। সম্পর্কের
কয়েকটা ফ্যাক্টঃ
☞ চুমু খাওয়া স্বাস্থ্যকর!
☞ ছেলেরা যদি কোন
মেয়েকে অপমান
করে, এর অর্থ সে তাকে পছন্দ করে।
☞ ৮৯% মেয়েই ছেলেদের কাছ
থেকে প্রথমে প্রপোজ আশা করে।
☞ একটা মেয়েকে পেছন থেকে যখন
তার
বয়ফ্রেন্ড কোমড় জড়িয়ে ধরে,
এটা সে সবচেয়ে বেশী পছন্দ করে।
☞ স্ত্রী'রা সেই
মুহূর্তটা ভালবাসে যখন তাদের
স্বামীরা তাদেরকে টাই
বেঁধে দিতে কিংবা কোটটা পড়িয়ে দিতে বলে।
☞ ছেলেরা তাদের পছন্দের
মেয়েকে রাগিয়ে লাল
টুকটুকে চেহারাখানা দেখতে ভালোবাসে !
☞ সত্যিকারের বন্ধুরা কখনোই আপনার
বন্ধুত্বের পরীক্ষা নিবে না।
☞ পৃথিবীতে কেউ না কেউ অবশ্যই
আছে যার চোখের
জলকে আপনি নিজের
জীবনের চাইতেও বেশী মূল্য দেন।
☞ যদি আপনি অন্তর
থেকে কাউকে চান,
জেনে রাখুন সেই মানুষটাও
আপনাকে ভেবেই
ঘুমুতে যায়।
☞ ৯৯% ছেলে তার ভালোবাসার
মানুষকে নিয়ে ঘুমানোর
আগে চিন্তা করে।
Friday, March 6, 2015
Facebook Status
এই যে আপু , হুম, আপনাকেই বলছি । আচ্ছা আপনি একটা ছেলেকে ভালোবাসেন...... আপনারা ঘুরাঘুরি করেন,ডেটিং করেন, বিভিন্ন রেস্তুরায় লাঞ্চ করেন,শপিং করেন... সবগুলো খরচ আপনার বয়ফ্রেন্ড বহন করে... আপনি যেমন স্টুডেন্ট,আপনার বয়ফ্রেন্ডও তো স্টুডেন্ট... তাই নয় কি ?? সে এই টাকা গুলো কোথায় থেকে এনে খরচ করছে, একবারও তাকে জিজ্ঞেস করেছেন ?? নাকি শুধু পেয়ে নেচে নেচে খুশী হয়েই যাচ্ছেন ??? ____যখন সব কিছুর খরচ আপনার বয়ফ্রেন্ড নিজের পকেট থেকে দেয়, আপনার বিবেক কি একবারও প্রশ্ন করে না যে ও টাকা পায় কোথায় ?? _______ এই যে আপু...হ্যাঁ আপনাকে... আপনাকে খুশী করতে সে তার পরিবারকে কষ্টে ফেলছে... তার নিজের ছোট ছোট ইচ্ছাকে আপনার খুশীর জন্য বিলীন করে দিচ্ছে... হয়তো ছেলেটা একটা সুন্দর টি- শার্ট কিনতো... কিন্তু আপনার সাথে কিছু সুন্দর মূহুর্ত কাটাবে বলে সে টাকাটা জমিয়ে রেখে দিয়েছে... ________কেন করতে পারছে এমন জানেন... কারন... আপনার কাছে তার কোন কেয়ার নেই... যদি কেয়ার থাকতো তাহলে তাকে জিজ্ঞেস করতেন, এই তুমি যে আমায় গিফট দিবে তুমি টাকা পাবে কোথায় ?? নিজেইতো আমার মতো বেকার... তখন যদি সে বলতো, আমি টাকা জমিয়েছি তোমার জন্য... ___আপনি সত্যি তাকে ভালোবাসলে কি করতেন জানেন ??? শপিং এ যেতেন ঠিকই, উল্টো নিজের টাকা দিয়ে তাকে ছোট্ট একটা গিফট কিনে দিতেন, আর বলতেন তোমার জমানো টাকা দিয়ে... তোমার অব্বু,আম্মুর জন্য গিফট কিনে ঈদে দিও তারা অনেক খুশী হবে... আপনি নিজে কল্পনাও করতে পারবেন না, সেকতটা খুশী হবে... কারন কি জানেন ??? কারন একটা ছেলে চায় তার গার্লফ্রেন্ড/ বউ তার থেকে তার পরিবারকে বেশী ভালোবাসুক... এতে তার মধ্যে অনেক বেশী ভালোলাগা কাজ করে... ______আচ্ছা কখনো কি বলেছে যে, এই আজ রেস্তুরায় খাবো না... এখানে অন
Wednesday, March 4, 2015
আজকাল মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী
আজকাল মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী।” কিছুদিন আগে এক বাড়ীতে মাস্তুরাত জামাতে স্থানীয় কয়েকজন ইসলামপ্রিয় নারী দ্বীনি আলোচনা শোনার জন্য (শরয়ী পর্দা বজায় রেখে) জমায়েত হয়েছিলেন । সেখানে আলোচনার এক পর্যায়ে একজন বলেছিলেন- “আজকাল মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী।” কথাটা শেষ না করতেই একজন ভদ্রমহিলা উ...ঠে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদের সুরে বললেন- আমি আপনার এ বাক্যটা মানতে পারলাম না। পুরুষ মানুষের আবার লজ্জা দেখলেন কোথায়? ওরা তো বেশরম, বেলাজ......। উক্ত মহিলা তখন আলোচনা বন্ধ করে বললেন, আপা! আপনি কি করেন? মহিলাটি তখন বলল- এই বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি। আলোচক মহিলা তখন জানতে চাইলেন, ‘আপনার প্রতিষ্ঠানে কয়জন পুরুষ ও কয়জন মহিলা শিক্ষক আছেন? মহিলা বলল, আমরা সমান সমান। তখন তিনি বললেন, আপনি কি কোন দিন আপনার পুরুষ কর্মীদের পেট- পিঠ দেখেছেন? প্রতিবাদকারী নিশ্চুপ। আলোচক মহিলা বললেন, দেহ প্রদর্শন করা নির্লজ্জতা। কিন্তু এ কাজটা সাধারণত পুরুষরা করে না। আপনার যদি কখনো ইচ্ছে হয়, আপনার কোন পুরুষ সহকর্মীর পেট- পিঠ দেখবেন, তাহলে তাকে আহ্বান করে বলতে হবে, ভাই আপনার শার্ট বা পাঞ্জাবীটা একটু উপরে উঠান, আমি আপনার পিঠ বা পেট একটু দেখব। সে ভাই তখন অবশ্যই আপনাকে পাগল মনে করবে। আর আপনার পেট-পিঠ কতোভাবে কতো এ্যাংগেলে কত শত নারী-পুরুষ দেখছে, তার কি কোন হিসাব আছে? পুরুষেরা পেট-পিঠ বের করে বাইরে বা অফিস- আদালতে যাবে না, এটা তাদের স্বাভাবিক লজ্জা। যা থাকা উচিত ছিল মেয়েদের। অথচ মেয়েরা কিভাবে জামা বা ব্লাউজের গলাটা আরেকটু বড় করে কাঁধ ও বুকের উপরি অংশে বের করা যাবে- সে চেষ্টাই করে। এ পর্যায়ে বেচারা ভদ্রমহিলা একেবারে চুপ হয়ে গেলেন.......... ...........
Wednesday, November 26, 2014
Raj Writeing Story
নিজের প্রেমিকাকে অন্য পুরুষের বাসরে কল্পনা করা কঠিন। যতো যাই হোক সেই রাতে প্রেমিকার মনে চরম স্বামীভক্তিই দেখা দেবে। নববধুর খামচে ধরা বিছানাটাই শুধু নজরে পড়বে কুমারিত্ব হরনের নেশায় ব্যস্ত সেই বরের, গড়িয়ে পড়া কয়েক ফোটা জল তার অদেখাই থেকে যাবে। নববধুর সেই জলেই গোপনে ভেসে যাবে পুরোনো প্রেমিক আর তার সব স্মৃতি। আরেকটু জোরে বরকে আকড়ে ধরে পাকাপোক্ত করে নেবে নতুন আশ্রয়। বরের গায়ে প্রতিটা খামচির দাগ বরকে নতুন আনন্দে মাতাল করে তুললেও পুরোনো প্রেমিকের শরীরে তখন চকচকে ব্লেডের আচড় স্থায়ী হচ্ছে সযতনে। পরের দিন থেকে আরেকটা নতুন সংসার, নতুন বাবা-মা সামলে রাখার দায়িত্বটাও সে ভালোভাবেই বুঝে নেবে। আচ্ছা প্রেমিকটা কি মরে যাবে? নাকি সম্পুর্ন বিপরীত এক সত্বার মানুষ হয়ে কাটিয়ে দেবে যতদিন পারা যায়? ভালো থাকুক প্রাক্তন প্রেমিকা, সুখী হোক নতুন বর।
Monday, November 3, 2014
কি কি কারণে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে ?
আমরা আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার অধিকারী ফেইসবুক প্রতিদিন ব্যাবহার করছি ।
এই ফেইসবুকের মাধ্যমে শত শত বন্ধুর সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখছেন । এমনও
কিছু ব্যাবহারকারী আছে একদিন ফেইসবুকে না ঢুকলে ভালো লাগে না । কিন্তু
আশংকার বিষয় হলো ফেইসবুক এডমিন যেকোনো সময় বিনা নোটিশে আপনার এই শখের
ফেইসবুক অ্যাকাউন্টি বন্ধ করে দিতে পারে । তাই আমদের সকলেরই সতর্ক থাকা
উচিত এবং জেনে রাখা ভালো কি কি কারণে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে ।
১) পর্ণগ্রাফী – এটা ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ । আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও যদি পর্ণগ্রাফী ছবি বা ভিডিও ব্যাবহার করেন, তাহলে ফেইসবুক এডমিন আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারে যেকোনো নোটিশ ছাড়া ।
২) ভাষা ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে আপনাকে সংযমী হতে হবে । স্ট্যাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদান এর সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে । বাজে ভাষা ব্যাবহার করলে আপনার ফ্রেন্ডস লিস্টে থাকা যে কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে ফলে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৩) আপনি যদি আপনার নিজের নামের বদলে কোন সেলিব্রেটি অথবা কারো নাম ব্যাবহার করে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট চালান, তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আশংকা থাকতে পারে ।
৪) স্পামিং করাটা শুধু ফেইসবুক না , পুরো ইন্টারনেট জগত এটাকে ঘৃনা করে । আপনার পণ্য বা ওয়েব সাইট প্রমোট করার জন্য ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার না করাই ভালো । তবে একটি সময় পর্যন্ত এটা করা যেতে পারে যা স্পামিং এর পর্যায়ে পরে না ।
৫) ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আর একটি কারণ হলো অতিরিক্ত পরিমাণে ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট পাঠানো । যতটা কম পারা যায় ততই ভালো ।
৬) খুব বেশি গ্রুপে জয়েন না করাটাই ভালো । এটাও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হবার কারণ হতে পারে । তাছাড়া প্রতিদিন গ্রুপগুলো থেকে অতিরিক্ত ম্যাসেজ এসে আপনার ইনবক্স ভর্তি হয় যাবে ।
৭) আপনি যদি আপনার বন্ধুদের ওয়াল বা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৮) ফেইসবুকের মাধ্যমে কোন ধরনের রাজনৈতিক বক্তব্য বা উস্কানিমূলক বক্তব্য বা ধর্মীয় উস্কানিমূলক ছবি শেয়ার করবেন না তাতে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ তো হবেই । একই সাথে আপনিও চলে যেতে পারেন শ্রীঘরে । তো সাবধান !
তাই ফেইসবুক ব্যাবহার করার সময় এই বিষয়গুলো একটু খেয়াল রাখলে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন আশংকা থাকবে না ।
১) পর্ণগ্রাফী – এটা ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ । আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও যদি পর্ণগ্রাফী ছবি বা ভিডিও ব্যাবহার করেন, তাহলে ফেইসবুক এডমিন আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারে যেকোনো নোটিশ ছাড়া ।
২) ভাষা ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে আপনাকে সংযমী হতে হবে । স্ট্যাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদান এর সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে । বাজে ভাষা ব্যাবহার করলে আপনার ফ্রেন্ডস লিস্টে থাকা যে কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে ফলে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৩) আপনি যদি আপনার নিজের নামের বদলে কোন সেলিব্রেটি অথবা কারো নাম ব্যাবহার করে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট চালান, তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আশংকা থাকতে পারে ।
৪) স্পামিং করাটা শুধু ফেইসবুক না , পুরো ইন্টারনেট জগত এটাকে ঘৃনা করে । আপনার পণ্য বা ওয়েব সাইট প্রমোট করার জন্য ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার না করাই ভালো । তবে একটি সময় পর্যন্ত এটা করা যেতে পারে যা স্পামিং এর পর্যায়ে পরে না ।
৫) ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আর একটি কারণ হলো অতিরিক্ত পরিমাণে ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট পাঠানো । যতটা কম পারা যায় ততই ভালো ।
৬) খুব বেশি গ্রুপে জয়েন না করাটাই ভালো । এটাও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হবার কারণ হতে পারে । তাছাড়া প্রতিদিন গ্রুপগুলো থেকে অতিরিক্ত ম্যাসেজ এসে আপনার ইনবক্স ভর্তি হয় যাবে ।
৭) আপনি যদি আপনার বন্ধুদের ওয়াল বা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৮) ফেইসবুকের মাধ্যমে কোন ধরনের রাজনৈতিক বক্তব্য বা উস্কানিমূলক বক্তব্য বা ধর্মীয় উস্কানিমূলক ছবি শেয়ার করবেন না তাতে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ তো হবেই । একই সাথে আপনিও চলে যেতে পারেন শ্রীঘরে । তো সাবধান !
তাই ফেইসবুক ব্যাবহার করার সময় এই বিষয়গুলো একটু খেয়াল রাখলে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন আশংকা থাকবে না ।
Sunday, November 2, 2014
Heath Stroke
STROKE (স্ট্রোক): মনে রাখুন শব্দটির প্রথম ৩টি অক্ষরঃ S, T এবং R.
আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।
একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটা মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।
সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!
শেয়ার আপনার বন্ধুকেও জানান ...।
(লিখাটি ইংরেজি থেকে অনুবাদিত।)
আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।
একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটা মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।
সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!
শেয়ার আপনার বন্ধুকেও জানান ...।
(লিখাটি ইংরেজি থেকে অনুবাদিত।)
![]() |
Stroke |
Love Story
একটা ছেলে,
একটা মেয়েকে প্রপোস
করলো।
,
,
, ,
মেয়েটি ছেলেটি কে পাত্তাই
দিলোনা,
ছেলেটি বলল
আমি তোমাকে একশো দিন সময়
দিলাম, তুমি ভেবে দেখ,
আমি এই একশ দিন তোমার বাসার
সামনে থাকবো, এবং তোমার জন্য
অপেক্ষা করবো।
এই বলে ছেলেটি চলে গেল,
পরদিন থেকে ছেলেটি সেই বাসার
সামনে অপেক্ষা করতে লাগলো।
এভাবে ৯৯ দিন চলে গেল।
মেয়েটি ছেলেটাকে ভালবেসে ফেলল,
আজ একশ দিন পুর্ণ হবে,
মেয়েটি আজ ছেলেটাকে ভালবাসার
কথা বলবে,
সে বাসার সামনে গেল,
কিন্তু সেখানে ছেলেটাকে দেখল
না, সেখানে একটা চিঠি পেল,.
"আমি সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ছিলাম,
আমি বিশ্বাস করতাম তুমি আমার
কাছে আসবে,
আমি যখন তোমার বাসার
সামনে ঘুর
ঘুর করচিলাম, তখন তোমার পাশের বাসার
মেয়েটা আমাকে ফলো করছিল,
এক মাস যাওয়ার পর,
সে আমাকে অফার
করলো,
আমি তাকে তোমার কথা বললাম, সে তারপর আমাকে পেতে চাইলো।
আমি তাকে কিছু বললাম না,
যখন
বৃষ্টিতে হচ্ছে তুমি হয়তো গায়ে কম্বল
দিয়ে সুয়ে আছো,
তখন তোমার পাশের বাসার মেয়েটা আমার জন্য
ছাতা এনেছে,
তার ছোখের
লুকানো পানি আমি দেখেছি,
তুমি একবার ও বের হয়ে দেখনি,
আমি কেমন আছি। আমি তোমার মতো স্বার্থপর
হতে পারিনি,
আমি আজ আমার সত্যি কারের
ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েছি,
তোমার কাছে আমার কোন দাম
নেই, কিন্তু ওর কাছে আমার দাম অনেক,
তাই আমি আমার ভালবাসার মানুষ
টার কাছে চলে গেলাম। ভাল
থেকো,
চিঠি টা পড়ে মেয়েটি কাঁদতে লাগলো।
আমি সত্যি বোকা, তোমাকে আমি প্রথম দিন
থেকে ভালবেসেছি, কিন্তু
বলিনি,
আমার প্রতি তোমার
ভালবাসা কতটুকু পরিক্ষা করার
জন্য। আমি বুঝিনি তুমি অন্য
কারো হয়ে যাবে।
তুমি ফিরে এসো,
আমি তোমাকে সত্যি অনেক
ভালবাসি।
মেয়েটি কাঁদতে লাগলো, কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেচে,
*** ভালবাসার মানুষ
টাকে পরীক্ষা করা ভাল, কিন্তু
এমন
পরীক্ষা করো না যাতে পরে তোমাকে কাঁদতে হয়
একটা মেয়েকে প্রপোস
করলো।
,
,
, ,
মেয়েটি ছেলেটি কে পাত্তাই
দিলোনা,
ছেলেটি বলল
আমি তোমাকে একশো দিন সময়
দিলাম, তুমি ভেবে দেখ,
আমি এই একশ দিন তোমার বাসার
সামনে থাকবো, এবং তোমার জন্য
অপেক্ষা করবো।
এই বলে ছেলেটি চলে গেল,
পরদিন থেকে ছেলেটি সেই বাসার
সামনে অপেক্ষা করতে লাগলো।
এভাবে ৯৯ দিন চলে গেল।
মেয়েটি ছেলেটাকে ভালবেসে ফেলল,
আজ একশ দিন পুর্ণ হবে,
মেয়েটি আজ ছেলেটাকে ভালবাসার
কথা বলবে,
সে বাসার সামনে গেল,
কিন্তু সেখানে ছেলেটাকে দেখল
না, সেখানে একটা চিঠি পেল,.
"আমি সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ছিলাম,
আমি বিশ্বাস করতাম তুমি আমার
কাছে আসবে,
আমি যখন তোমার বাসার
সামনে ঘুর
ঘুর করচিলাম, তখন তোমার পাশের বাসার
মেয়েটা আমাকে ফলো করছিল,
এক মাস যাওয়ার পর,
সে আমাকে অফার
করলো,
আমি তাকে তোমার কথা বললাম, সে তারপর আমাকে পেতে চাইলো।
আমি তাকে কিছু বললাম না,
যখন
বৃষ্টিতে হচ্ছে তুমি হয়তো গায়ে কম্বল
দিয়ে সুয়ে আছো,
তখন তোমার পাশের বাসার মেয়েটা আমার জন্য
ছাতা এনেছে,
তার ছোখের
লুকানো পানি আমি দেখেছি,
তুমি একবার ও বের হয়ে দেখনি,
আমি কেমন আছি। আমি তোমার মতো স্বার্থপর
হতে পারিনি,
আমি আজ আমার সত্যি কারের
ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েছি,
তোমার কাছে আমার কোন দাম
নেই, কিন্তু ওর কাছে আমার দাম অনেক,
তাই আমি আমার ভালবাসার মানুষ
টার কাছে চলে গেলাম। ভাল
থেকো,
চিঠি টা পড়ে মেয়েটি কাঁদতে লাগলো।
আমি সত্যি বোকা, তোমাকে আমি প্রথম দিন
থেকে ভালবেসেছি, কিন্তু
বলিনি,
আমার প্রতি তোমার
ভালবাসা কতটুকু পরিক্ষা করার
জন্য। আমি বুঝিনি তুমি অন্য
কারো হয়ে যাবে।
তুমি ফিরে এসো,
আমি তোমাকে সত্যি অনেক
ভালবাসি।
মেয়েটি কাঁদতে লাগলো, কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেচে,
*** ভালবাসার মানুষ
টাকে পরীক্ষা করা ভাল, কিন্তু
এমন
পরীক্ষা করো না যাতে পরে তোমাকে কাঁদতে হয়
Friday, October 31, 2014
True Talk In Bangladesh
ভালো কিছু মাথায় না
আসলে আমি কি করুম ?
কতটা খারাপ হলে এমন
লেখা মাথায় আসে তা বুঝে নিবেন।
মেয়েদের যদি ভোগের
বস্তু মনে করেন তবে
আপনি হবেন সেরা খারাপ
মনের মানুষ। তবে
আসল কথা কি জানেন
এই জাতকে ভোগ না করলে
প্রেম তো দূরের কথা
কারো ঘরে বৌ থাকবেনা।
এই জাত দিয়ে মজা পায়
কিন্তু বলে নয়।
কৈশলে সব নিতে পারবেন
কিন্তু সৎ মনে কিছু
পাবে না।সব মেয়েই গোপনীয়তা বুঝে কিন্তু
আসল জায়গাতে কুকুরের
চেয়ে বাঝে মনের।
এরা এত নোংরা মনের
বলেই হয়ত এদের হেদায়েতের
জন্যে কোন নবী রাসুল
আসে নাই,মসজিদ ঘর
পবিত্র আছে মেয়ের
পরশ পায়নি বলে
Wednesday, October 29, 2014
3 Word I Love You-143
" I Love You " তিনটি মাত্র শব্দ। অনেকে খুব সহজেই বলে দিতে পারে আবার অনেকে সারাজীবন অপেক্ষা করেও বলতে পারে না। এই তিনটি শব্দের শক্তি এত বেশি যে; একজন মানুষকে নতুন করে বাঁচতে শেখায় আবার...খুব সহজেই মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় এই তিনটি শব্দ বলা খুব সহজ; কিন্তু এটা রক্ষা করা যে কতটা কষ্টের, কতটা চেলেঞ্জের তা কেবল একজন প্রকৃত প্রেমিক- প্রেমিকা ই জানে। — feeling চলে যায় যদি কেউ বাঁধন ছিঁড়ে কাঁদিস কেন মন? ভাঙ্গা গড়া এই জীবনে আছে সর্বক্ষন !
Love Histry Status
অনেক কিছুতো পেলাম এই ক্ষুদ্র জীবনে....! বুক ভরা ভালবাসা যেমন পেয়েছি-দু'চোখ ভরা ঘৃণাও... ভালবেসে কেউ যেমন সারা জীবন আগলে রাখতে চেয়েছিল আবার অনেকে প্রচন্ড অবিশ্বাসে ফিরিয়েও দিয়েছে...! কেউ কেউ যেমন তার জীবন থেকে বেশি ভালবেসেছিল-আমি ধরে রাখতে চাইনি। কাউকে আমি চেয়েছি-পাইনি....? এই রকম অম্ল-মধুর, টক-ঝাল-মিষ্টি অনেক কিছুই। ভাল'র চেয়ে ভাল বন্ধু যেমন পেয়েছি-খারাপ শত্রুও কম ঝুটেনি....! কিন্তু জীবনের এই পর্যায়ে এসে নিজেকে- ভারত পাকিস্তান সীমান্তের "নো-ম্যানস ল্যান্ডে" নিহত হওয়া কোন "পাসপোর্ট" বিহীন নাগরীক এর মতো মনে হচ্ছে..... এ বলে আমার...! ও বলে আমার....! আসলে মনে হয় আমি কারও না।
Tuesday, October 28, 2014
5 Love Tips
সম্পর্ক চিরকাল ধরে রাখতে সঙ্গীকে বলুন ৫টি কথা প্রতিদিন ভালোবাসা বিষয়টি অনেক সুন্দর। এই শব্দটির সাথে জড়িয়ে আছে অনেক মায়া, আশা-ভরসা, বিশ্বাস। জীবনে চলতে গিয়ে যখন কাউকে ভালোবেসে ফেলবেন চেষ্টা করুন তাকে ধরে রাখতে। কারণ সুন্দর একটি সম্পর্ক কিন্তু বারবার তৈরি হয়না। তাই যখন আপনার পছন্দের মানুষটির সাথে আপনার সব কিছুই মিলে যাবে, তখন তাকে আপনার ভালবাসায় এমন ভাবে আবদ্ধ করুন যেন সে চাইলেও আপনাকে ছেড়ে চলে যেতে না পারে। তাই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে ও সবসময় সুখী থাকতে আপনি পালন করতে পারেন অল্প কিছু বিষয় যার জন্য আপনার দাম্পত্য জীবন অথবা প্রেমের সম্পর্ক টিকে থাকবে চিরকাল। তাকে “ভালবাসি” বলুন ভালবাসি কথাটি অনেক কিছুই বহন করে। এর ওজন অনেক বেশি, কিন্তু মুখে বলা খুব সহজ। ভালোবাসার মানুষটিকে প্রতিদিন বলুন যে আপনি তাকে ভালবাসেন। বারবার বলায় কোন লজ্জা নেই কিংবা কোন বারণ নেই। তাই বলুন যতবার ইচ্ছে ততবার। তোমার সাথে চিরকাল থাকতে চাই চিরকাল একসাথে থাকার জন্যই নিশ্চয়ই ভালবেসেছেন। সম্পর্ক কখনোই খুব সহজে তৈরি হয়না। একটি ভালো সুন্দর সম্পর্ক তৈরি করতে এবং তা টিকিয়ে রাখতেও লাগে অনেক ধৈর্য। তাই সবসময় পাশাপাশি থাকুন। তাকে আপনার উপর ভরসা করতে সহায়তা করুন, বলুন একসাথে পুরো জীবনটাই পার করে দিতে চান আর ছেড়ে যাবেন না কখনোই। তোমাকে দেখতে সুন্দর লাগছে একটি ভালবাসাময় সম্পর্কে কিছু প্রশংসা থাকা প্রয়োজন, যা সম্পর্ককে আরও বেশি মজবুত করে। কোথাও ঘুরতে যাচ্ছেন? সঙ্গীকে বলুন তোমাকে সুন্দর লাগছে কিংবা একসাথে শপিং করুন পরস্পরের পছন্দে। কী পরলে, কী করলে সঙ্গীকে আপনার চোখে সবচেয়ে সুন্দর দেখাবে তা নিয়ে নিজেরা কথা বলুন। তার মনের মত ভাবে নিজেকে উপস্থাপনও করুন। তোমাকে শ্রদ্ধা করি সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল সম্মান। একে অপরকে সম্মান করলে সেখানে কোন সমস্যা হবে না কখনোই। তাকে বলুন আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, শ্রদ্ধা করি। এই কথাগুলো বলা একটি সম্পর্কের জন্য খুব জরুরী এবং শুধু জরুরীই নয় ভালবাসার মজবুত সেতু তৈরি করে কথাগুলো। তুমি আমার সবকিছু এই কথাটি বলা মানেই সঙ্গীর উপর প্রচণ্ড ভাবে ভরসা করা। দাম্পত্য জীবন হোক কিংবা প্রেমের সম্পর্ক সবসময় একসাথে থাকা ও তাকে নিজের সবকিছু মনে করা এই কথাটি মুখ ফুটে বলুন। আপনার প্রতি তার বিশ্বাস ও ভরসা আরও বেশি শক্ত হবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)