নিজের প্রেমিকাকে অন্য পুরুষের বাসরে কল্পনা করা কঠিন। যতো যাই হোক সেই রাতে প্রেমিকার মনে চরম স্বামীভক্তিই দেখা দেবে। নববধুর খামচে ধরা বিছানাটাই শুধু নজরে পড়বে কুমারিত্ব হরনের নেশায় ব্যস্ত সেই বরের, গড়িয়ে পড়া কয়েক ফোটা জল তার অদেখাই থেকে যাবে। নববধুর সেই জলেই গোপনে ভেসে যাবে পুরোনো প্রেমিক আর তার সব স্মৃতি। আরেকটু জোরে বরকে আকড়ে ধরে পাকাপোক্ত করে নেবে নতুন আশ্রয়। বরের গায়ে প্রতিটা খামচির দাগ বরকে নতুন আনন্দে মাতাল করে তুললেও পুরোনো প্রেমিকের শরীরে তখন চকচকে ব্লেডের আচড় স্থায়ী হচ্ছে সযতনে। পরের দিন থেকে আরেকটা নতুন সংসার, নতুন বাবা-মা সামলে রাখার দায়িত্বটাও সে ভালোভাবেই বুঝে নেবে। আচ্ছা প্রেমিকটা কি মরে যাবে? নাকি সম্পুর্ন বিপরীত এক সত্বার মানুষ হয়ে কাটিয়ে দেবে যতদিন পারা যায়? ভালো থাকুক প্রাক্তন প্রেমিকা, সুখী হোক নতুন বর।
* Computer Servicing & training Center * High speed Internet Browsing & Cyber Cafe * Online Outsourcing Training & Per time Jobs * Wi Fi Internet Use Mobile & Laptop * Facebook,Email,Seo Training * Government Permission Certificate Computer Training * Online Jobs Application Apply * All School,College & University Application & Results
Wednesday, November 26, 2014
Raj Writeing Story
নিজের প্রেমিকাকে অন্য পুরুষের বাসরে কল্পনা করা কঠিন। যতো যাই হোক সেই রাতে প্রেমিকার মনে চরম স্বামীভক্তিই দেখা দেবে। নববধুর খামচে ধরা বিছানাটাই শুধু নজরে পড়বে কুমারিত্ব হরনের নেশায় ব্যস্ত সেই বরের, গড়িয়ে পড়া কয়েক ফোটা জল তার অদেখাই থেকে যাবে। নববধুর সেই জলেই গোপনে ভেসে যাবে পুরোনো প্রেমিক আর তার সব স্মৃতি। আরেকটু জোরে বরকে আকড়ে ধরে পাকাপোক্ত করে নেবে নতুন আশ্রয়। বরের গায়ে প্রতিটা খামচির দাগ বরকে নতুন আনন্দে মাতাল করে তুললেও পুরোনো প্রেমিকের শরীরে তখন চকচকে ব্লেডের আচড় স্থায়ী হচ্ছে সযতনে। পরের দিন থেকে আরেকটা নতুন সংসার, নতুন বাবা-মা সামলে রাখার দায়িত্বটাও সে ভালোভাবেই বুঝে নেবে। আচ্ছা প্রেমিকটা কি মরে যাবে? নাকি সম্পুর্ন বিপরীত এক সত্বার মানুষ হয়ে কাটিয়ে দেবে যতদিন পারা যায়? ভালো থাকুক প্রাক্তন প্রেমিকা, সুখী হোক নতুন বর।
Monday, November 3, 2014
কি কি কারণে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে ?
আমরা আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার অধিকারী ফেইসবুক প্রতিদিন ব্যাবহার করছি ।
এই ফেইসবুকের মাধ্যমে শত শত বন্ধুর সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখছেন । এমনও
কিছু ব্যাবহারকারী আছে একদিন ফেইসবুকে না ঢুকলে ভালো লাগে না । কিন্তু
আশংকার বিষয় হলো ফেইসবুক এডমিন যেকোনো সময় বিনা নোটিশে আপনার এই শখের
ফেইসবুক অ্যাকাউন্টি বন্ধ করে দিতে পারে । তাই আমদের সকলেরই সতর্ক থাকা
উচিত এবং জেনে রাখা ভালো কি কি কারণে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে ।
১) পর্ণগ্রাফী – এটা ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ । আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও যদি পর্ণগ্রাফী ছবি বা ভিডিও ব্যাবহার করেন, তাহলে ফেইসবুক এডমিন আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারে যেকোনো নোটিশ ছাড়া ।
২) ভাষা ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে আপনাকে সংযমী হতে হবে । স্ট্যাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদান এর সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে । বাজে ভাষা ব্যাবহার করলে আপনার ফ্রেন্ডস লিস্টে থাকা যে কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে ফলে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৩) আপনি যদি আপনার নিজের নামের বদলে কোন সেলিব্রেটি অথবা কারো নাম ব্যাবহার করে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট চালান, তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আশংকা থাকতে পারে ।
৪) স্পামিং করাটা শুধু ফেইসবুক না , পুরো ইন্টারনেট জগত এটাকে ঘৃনা করে । আপনার পণ্য বা ওয়েব সাইট প্রমোট করার জন্য ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার না করাই ভালো । তবে একটি সময় পর্যন্ত এটা করা যেতে পারে যা স্পামিং এর পর্যায়ে পরে না ।
৫) ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আর একটি কারণ হলো অতিরিক্ত পরিমাণে ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট পাঠানো । যতটা কম পারা যায় ততই ভালো ।
৬) খুব বেশি গ্রুপে জয়েন না করাটাই ভালো । এটাও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হবার কারণ হতে পারে । তাছাড়া প্রতিদিন গ্রুপগুলো থেকে অতিরিক্ত ম্যাসেজ এসে আপনার ইনবক্স ভর্তি হয় যাবে ।
৭) আপনি যদি আপনার বন্ধুদের ওয়াল বা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৮) ফেইসবুকের মাধ্যমে কোন ধরনের রাজনৈতিক বক্তব্য বা উস্কানিমূলক বক্তব্য বা ধর্মীয় উস্কানিমূলক ছবি শেয়ার করবেন না তাতে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ তো হবেই । একই সাথে আপনিও চলে যেতে পারেন শ্রীঘরে । তো সাবধান !
তাই ফেইসবুক ব্যাবহার করার সময় এই বিষয়গুলো একটু খেয়াল রাখলে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন আশংকা থাকবে না ।
১) পর্ণগ্রাফী – এটা ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ । আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও যদি পর্ণগ্রাফী ছবি বা ভিডিও ব্যাবহার করেন, তাহলে ফেইসবুক এডমিন আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারে যেকোনো নোটিশ ছাড়া ।
২) ভাষা ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে আপনাকে সংযমী হতে হবে । স্ট্যাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদান এর সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে । বাজে ভাষা ব্যাবহার করলে আপনার ফ্রেন্ডস লিস্টে থাকা যে কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে ফলে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৩) আপনি যদি আপনার নিজের নামের বদলে কোন সেলিব্রেটি অথবা কারো নাম ব্যাবহার করে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট চালান, তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আশংকা থাকতে পারে ।
৪) স্পামিং করাটা শুধু ফেইসবুক না , পুরো ইন্টারনেট জগত এটাকে ঘৃনা করে । আপনার পণ্য বা ওয়েব সাইট প্রমোট করার জন্য ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যাবহার না করাই ভালো । তবে একটি সময় পর্যন্ত এটা করা যেতে পারে যা স্পামিং এর পর্যায়ে পরে না ।
৫) ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার আর একটি কারণ হলো অতিরিক্ত পরিমাণে ফ্রেন্ডস রিকোয়েস্ট পাঠানো । যতটা কম পারা যায় ততই ভালো ।
৬) খুব বেশি গ্রুপে জয়েন না করাটাই ভালো । এটাও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হবার কারণ হতে পারে । তাছাড়া প্রতিদিন গ্রুপগুলো থেকে অতিরিক্ত ম্যাসেজ এসে আপনার ইনবক্স ভর্তি হয় যাবে ।
৭) আপনি যদি আপনার বন্ধুদের ওয়াল বা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন তাহলেও আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৮) ফেইসবুকের মাধ্যমে কোন ধরনের রাজনৈতিক বক্তব্য বা উস্কানিমূলক বক্তব্য বা ধর্মীয় উস্কানিমূলক ছবি শেয়ার করবেন না তাতে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ তো হবেই । একই সাথে আপনিও চলে যেতে পারেন শ্রীঘরে । তো সাবধান !
তাই ফেইসবুক ব্যাবহার করার সময় এই বিষয়গুলো একটু খেয়াল রাখলে আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার কোন আশংকা থাকবে না ।
Sunday, November 2, 2014
Heath Stroke
STROKE (স্ট্রোক): মনে রাখুন শব্দটির প্রথম ৩টি অক্ষরঃ S, T এবং R.
আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।
একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটা মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।
সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!
শেয়ার আপনার বন্ধুকেও জানান ...।
(লিখাটি ইংরেজি থেকে অনুবাদিত।)
আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।
একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটা মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।
স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।
সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।
সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!
শেয়ার আপনার বন্ধুকেও জানান ...।
(লিখাটি ইংরেজি থেকে অনুবাদিত।)
Stroke |
Love Story
একটা ছেলে,
একটা মেয়েকে প্রপোস
করলো।
,
,
, ,
মেয়েটি ছেলেটি কে পাত্তাই
দিলোনা,
ছেলেটি বলল
আমি তোমাকে একশো দিন সময়
দিলাম, তুমি ভেবে দেখ,
আমি এই একশ দিন তোমার বাসার
সামনে থাকবো, এবং তোমার জন্য
অপেক্ষা করবো।
এই বলে ছেলেটি চলে গেল,
পরদিন থেকে ছেলেটি সেই বাসার
সামনে অপেক্ষা করতে লাগলো।
এভাবে ৯৯ দিন চলে গেল।
মেয়েটি ছেলেটাকে ভালবেসে ফেলল,
আজ একশ দিন পুর্ণ হবে,
মেয়েটি আজ ছেলেটাকে ভালবাসার
কথা বলবে,
সে বাসার সামনে গেল,
কিন্তু সেখানে ছেলেটাকে দেখল
না, সেখানে একটা চিঠি পেল,.
"আমি সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ছিলাম,
আমি বিশ্বাস করতাম তুমি আমার
কাছে আসবে,
আমি যখন তোমার বাসার
সামনে ঘুর
ঘুর করচিলাম, তখন তোমার পাশের বাসার
মেয়েটা আমাকে ফলো করছিল,
এক মাস যাওয়ার পর,
সে আমাকে অফার
করলো,
আমি তাকে তোমার কথা বললাম, সে তারপর আমাকে পেতে চাইলো।
আমি তাকে কিছু বললাম না,
যখন
বৃষ্টিতে হচ্ছে তুমি হয়তো গায়ে কম্বল
দিয়ে সুয়ে আছো,
তখন তোমার পাশের বাসার মেয়েটা আমার জন্য
ছাতা এনেছে,
তার ছোখের
লুকানো পানি আমি দেখেছি,
তুমি একবার ও বের হয়ে দেখনি,
আমি কেমন আছি। আমি তোমার মতো স্বার্থপর
হতে পারিনি,
আমি আজ আমার সত্যি কারের
ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েছি,
তোমার কাছে আমার কোন দাম
নেই, কিন্তু ওর কাছে আমার দাম অনেক,
তাই আমি আমার ভালবাসার মানুষ
টার কাছে চলে গেলাম। ভাল
থেকো,
চিঠি টা পড়ে মেয়েটি কাঁদতে লাগলো।
আমি সত্যি বোকা, তোমাকে আমি প্রথম দিন
থেকে ভালবেসেছি, কিন্তু
বলিনি,
আমার প্রতি তোমার
ভালবাসা কতটুকু পরিক্ষা করার
জন্য। আমি বুঝিনি তুমি অন্য
কারো হয়ে যাবে।
তুমি ফিরে এসো,
আমি তোমাকে সত্যি অনেক
ভালবাসি।
মেয়েটি কাঁদতে লাগলো, কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেচে,
*** ভালবাসার মানুষ
টাকে পরীক্ষা করা ভাল, কিন্তু
এমন
পরীক্ষা করো না যাতে পরে তোমাকে কাঁদতে হয়
একটা মেয়েকে প্রপোস
করলো।
,
,
, ,
মেয়েটি ছেলেটি কে পাত্তাই
দিলোনা,
ছেলেটি বলল
আমি তোমাকে একশো দিন সময়
দিলাম, তুমি ভেবে দেখ,
আমি এই একশ দিন তোমার বাসার
সামনে থাকবো, এবং তোমার জন্য
অপেক্ষা করবো।
এই বলে ছেলেটি চলে গেল,
পরদিন থেকে ছেলেটি সেই বাসার
সামনে অপেক্ষা করতে লাগলো।
এভাবে ৯৯ দিন চলে গেল।
মেয়েটি ছেলেটাকে ভালবেসে ফেলল,
আজ একশ দিন পুর্ণ হবে,
মেয়েটি আজ ছেলেটাকে ভালবাসার
কথা বলবে,
সে বাসার সামনে গেল,
কিন্তু সেখানে ছেলেটাকে দেখল
না, সেখানে একটা চিঠি পেল,.
"আমি সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ছিলাম,
আমি বিশ্বাস করতাম তুমি আমার
কাছে আসবে,
আমি যখন তোমার বাসার
সামনে ঘুর
ঘুর করচিলাম, তখন তোমার পাশের বাসার
মেয়েটা আমাকে ফলো করছিল,
এক মাস যাওয়ার পর,
সে আমাকে অফার
করলো,
আমি তাকে তোমার কথা বললাম, সে তারপর আমাকে পেতে চাইলো।
আমি তাকে কিছু বললাম না,
যখন
বৃষ্টিতে হচ্ছে তুমি হয়তো গায়ে কম্বল
দিয়ে সুয়ে আছো,
তখন তোমার পাশের বাসার মেয়েটা আমার জন্য
ছাতা এনেছে,
তার ছোখের
লুকানো পানি আমি দেখেছি,
তুমি একবার ও বের হয়ে দেখনি,
আমি কেমন আছি। আমি তোমার মতো স্বার্থপর
হতে পারিনি,
আমি আজ আমার সত্যি কারের
ভালবাসার মানুষ টাকে পেয়েছি,
তোমার কাছে আমার কোন দাম
নেই, কিন্তু ওর কাছে আমার দাম অনেক,
তাই আমি আমার ভালবাসার মানুষ
টার কাছে চলে গেলাম। ভাল
থেকো,
চিঠি টা পড়ে মেয়েটি কাঁদতে লাগলো।
আমি সত্যি বোকা, তোমাকে আমি প্রথম দিন
থেকে ভালবেসেছি, কিন্তু
বলিনি,
আমার প্রতি তোমার
ভালবাসা কতটুকু পরিক্ষা করার
জন্য। আমি বুঝিনি তুমি অন্য
কারো হয়ে যাবে।
তুমি ফিরে এসো,
আমি তোমাকে সত্যি অনেক
ভালবাসি।
মেয়েটি কাঁদতে লাগলো, কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেচে,
*** ভালবাসার মানুষ
টাকে পরীক্ষা করা ভাল, কিন্তু
এমন
পরীক্ষা করো না যাতে পরে তোমাকে কাঁদতে হয়
Subscribe to:
Posts (Atom)