* Computer Servicing & training Center * High speed Internet Browsing & Cyber Cafe * Online Outsourcing Training & Per time Jobs * Wi Fi Internet Use Mobile & Laptop * Facebook,Email,Seo Training * Government Permission Certificate Computer Training * Online Jobs Application Apply * All School,College & University Application & Results
Saturday, February 24, 2018
Thursday, February 1, 2018
Thursday, November 23, 2017
How to make money on youtube
Today i am going to describe you about how to make money from youtube.its not harder to making money from home.Just need to complete few step and spend your extra time.You cand make money from yourtube easily.But need to create youtube account.
After creating your youtube account using mail you need to setup your channel or create channel.Wehen your channel will created you should update your real information.Upload your channel pitcher and your profile pitcher.Setup your google pluse profile.Create description about your channel at the about section.Input your channel keyword.When your channel will setup fully you will need to upload your video.
Create short description about your video and write minimum 100 to 250 word description about your video.
You have to need to use keyword about related your video.
When your video will published share your video to your friend for view.
After get minimum 10000 views of your channel you will able to set monetization.Because monetization is most of the important for make money from youtube.If your channel video viewing 5000000 you can’t able to get money.because only the waya to get money you must need to set monetization.
Saturday, February 18, 2017
How to fix the “api-ms-win-crt-runtime-l1-1.0.dll is missing” error for Delphi 10 Seattle
How to fix the “api-ms-win-crt-runtime-l1-1.0.dll is missing” error for Delphi 10 Seattle

This
error is not related to Delphi 10 Seattle – it is caused by TortoiseSVN
v1.9 which is “side loaded” during start up (if installed before).
Delphi 10 Seattle just works out of the box!
1
2
3
4
|
"The program can't start because api-ms-win-crt-runtime-l1-1.0.dll is
missing from your computer. Try reinstalling the program to fix this problem"
|
- Install all pending Windows Updates
Go to Start – Control Panel – Windows Update
Check for updates and install all pending updates, then restart the computer.
After the restart repeat the steps above again until no more updates are available. - Download the Visual C++ Redistributable 2015
For Windows 64-bit
Visual C++ Redistributable for Visual Studio 2015 (64-bit)
For Windows 32-bit
Visual C++ Redistributable for Visual Studio 2015 (32-bit)
- Run the vcredist_x64.exe (64-bit) or vcredist_x86.exe (32-bit) and select Uninstall if already installed
- Run the .exe again and select Install and restart the computer
Monday, November 23, 2015
Directorate of Primary Education Ruselt 2014
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা-২০১৪ এর ফলাফল
Download
Wednesday, November 18, 2015
What's your favorite Facebook ID will be safe from hackers hack.
★বন্ধুরা,,,আজ আপনাদের শিখাবো কি করলে আপনার প্রিয় আইডি হ্যাকারদের হ্যাক থেকে নিরাপদ থাকবে।
আমি আজ তিনটি বিষয় শিখাবো যা পুরান ফেসবুক ইউজার এবং নতুন ইউজার সবার জন্য প্রয়োজন।
**নং ১→Login Aproval
**নং ২→ Fhone number & Gmail Security
**নং ৩→ Trusted Contrack
#টপিক_নং_১→ Login Aproval
১> প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুক আইডিতে দেখেন Settings or Account settings এরকম অপশন আছে। ওখানে ক্লিক করুন।
২> এর পর দেখেন লেখা আছে,
General
Security
--
---এভাবে আরো আছে।
এখান থেকে Security অপশনটা ক্লিক করুন।
৩> এবার দেখবেন লেখা আছে,
Login Approvals on. এটাতে ক্লিক করুন।
৪) এবার আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড চাইবে এবং পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করুন।
৫) এবার আপনার একটা ফোন নাম্বার চাইবে এবং আপনি যে নাম্বারটি সবসময় ব্যাবহার করবেন সেই নাম্বারটি কোড বা +88....... দিয়া ইংলিসে বসাবেন ও Continue ক্লিক করবেন।
৬) ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ফোন নাম্বারে একটা ৬ নাম্বারের কোড যাবে, ঐ কোডটা যেখানে কোড চাইবে সেখানে কোডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করবেন। ব্যাস এবার হয়ে গেল টপ সিকিউরিটি।
>>এখন কেউ যদি আপনার gmail or fhone number ও fb পাসওয়ার্ড জােনও তারপরেও login করতে পারবে না। login করতে গেলেই আপনার ঐ ফোন নাম্বারে একটা কোড যাবে এবং ঐ কোড না দেওয়া পর্যন্ত কেউ login করতে পারবেনা।
*****যারা এই নিয়মটা পারে তাদের মধ্যে কিছু পন্ডিত আছে যে, তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মত চেচামেচি করবে আর বলবে এটা আমি জুকাররে সিখাইছি আর তুই এখন আমারে টিপস দিতে আইছোস!
তাই এধরনের লোকদের জন্য এবং বাকি সব জানুদের জন্য আসল সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করবো।
#টপিক_নং_২→ Fhone number & Gmail security :
1> প্রথমে আপনি আপনার যে নাম্বারটি ফেসবুকে যুক্ত করবেন সেই নাম্বারটির অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নইতো যারা প্রফেশনাল হ্যাকার তারা আপনার ফোন নাম্বারটি রিপ্লেস করে খুব সহজেই ফেসবুক একাউন্টসহ জিমেইল একাইন্ট পর্যন্ত হ্যাক করতে পারে।
২> আপনি আপনার ফেসবুকে একটি ইমেইলসহ আরেকটি এডিশনাল ইমেইল যুক্ত করতে হবে,যাতে আপনার একাউন্ট হ্যাক হলে খুব সহজে রিকভার করা যায়।
৩> আপনার ফেসবুকে ব্যাবহৃত প্রতিটি ইমেইলে ফোন নাম্বার যুক্ত করে ইমেইলটি ভেরিফাই করে রাখুন, নইতো আপনার ইমেইল হ্যাক করে খুব সহজেই আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৪> ইমেইলগুলোতে যে ফোন নাম্বার যুক্ত করবেন সেই ফোন নাম্বারগুলোর অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নতুবা ফোন নাম্বার রিপ্লেস করে ইমেইল হ্যাক করে আপনার ফেসবুকসহ অন্য সব একাউন্টও হ্যাক করে নিতে পারে খুব সহজে।
৫> আপনার ফেসবুক একাউন্টে কোন ধরনের ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট এড করা থেকে বিরত থাকুন,,,কারন ঐসব সাইট থেকে তথ্য নিয়েও একজন প্রফেসনাল হ্যাকার আপনার একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৬> শুধুমাত্র আপনার পোস্ট বাদে বাকি যোগুলো আছে আপনার এবাউটে সবগুলো only me করে রাখুন যাতে হ্যাকারে কোন প্রকার তথ্য সংগ্রহ করতে না পারে।
৭> সবশেষে যেটা বলবো সেটা হল, ফেসবুকে আপনার অজান্তে অনেক শত্রু আছে তাই আপনি যদি কখনও ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে ফেসবুকে না আসার পরিকল্পনা করেন তাহলে আইডিটা Tamporary Deactive করে রাখুন সেটা আপনার জন্যই সুবিধা হবে।
#টপিক_নং_৩→Trasted Contract
আপনি হইতো ভাবছেন এটা আবার কোন টপ সিকিউরিটির বিষয় হল! এটা তো আগে থেকেই পারি!!!
কিন্তু আমি যেটা বলবো সেটা একটু ভিন্ন। Trasted Contract এ তিনজন কাছের ফ্রেন্ডস এড করা থাকলে আইডি হ্যাক হলেও সহজে রিভার করে আইডি ফিরাই আনা যায়। কিন্তু সমস্যা আরেকজাগাই, সেটা হল আপনার আইডি বিশেষ করে কাছের লোকরাই হ্যাক করে থাকে। আগে আপনার খুব ভাল বন্ধু ছিল বা পরিচিত ভাল এমন কোন লোকের সাথে ঝামেলা হলেই আপনার আইডি হ্যাক করে বাঁশ দেওয়ার চিন্তা করেম অতএব আপনি Trasted Contract এ কোন বন্ধুর আইডি এড না করে আপনার নিজের তিনটা সিকিউর করা এবং ভেরিফাই করা স্ট্রং আইডি এড করুন। যদি আপনার এক্সট্রা আইডি না থাকে তাহলে তিন ক্রিয়েট করে টপ সিকিউর দিয়ে, প্রয়জনে আইডিগুলো ভেরিফাই করে স্ট্রং করে নিন একং ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে এড করুন।
তাহলে আপনার আইডি হ্যাক হওয়ার ২৪ ঘন্টা পার হলেও কারর সহযোগীতা ছাড়াই নিজের আইডি নিজেই খুব সহজে রিকভার করে ফেরত আনতে পারবেন।
সর্বপরি আপনি কখনই নিজেকে সেরা ভেবে অহংকার করবেন না যে,আপনার আইডি কেউ হ্যাক করতে পারবে না,কারন যারা প্রফেসনাল হ্যাকার তারা পুরো ফেসবুক সার্ভারকেই মাঝে মাঝে অফ করে দেই আর আমি আপনি তো জেনারেল পাবলিক। সয়ং ফেসবুকের নির্মাতা মার্ক জুকারবার্গের আইডিও কয়েকবার হ্যাক হয়েছিল।
লেখাটা যদি আপনার কোন কাজে এসে থাকে তাহলে একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
#হ্যাপি_ফেসবুকিং
আমি আজ তিনটি বিষয় শিখাবো যা পুরান ফেসবুক ইউজার এবং নতুন ইউজার সবার জন্য প্রয়োজন।
**নং ১→Login Aproval
**নং ২→ Fhone number & Gmail Security
**নং ৩→ Trusted Contrack
#টপিক_নং_১→ Login Aproval
১> প্রথমে আপনি আপনার ফেসবুক আইডিতে দেখেন Settings or Account settings এরকম অপশন আছে। ওখানে ক্লিক করুন।
২> এর পর দেখেন লেখা আছে,
General
Security
--
---এভাবে আরো আছে।
এখান থেকে Security অপশনটা ক্লিক করুন।
৩> এবার দেখবেন লেখা আছে,
Login Approvals on. এটাতে ক্লিক করুন।
৪) এবার আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড চাইবে এবং পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করুন।
৫) এবার আপনার একটা ফোন নাম্বার চাইবে এবং আপনি যে নাম্বারটি সবসময় ব্যাবহার করবেন সেই নাম্বারটি কোড বা +88....... দিয়া ইংলিসে বসাবেন ও Continue ক্লিক করবেন।
৬) ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ফোন নাম্বারে একটা ৬ নাম্বারের কোড যাবে, ঐ কোডটা যেখানে কোড চাইবে সেখানে কোডটি বসিয়ে Continue ক্লিক করবেন। ব্যাস এবার হয়ে গেল টপ সিকিউরিটি।
>>এখন কেউ যদি আপনার gmail or fhone number ও fb পাসওয়ার্ড জােনও তারপরেও login করতে পারবে না। login করতে গেলেই আপনার ঐ ফোন নাম্বারে একটা কোড যাবে এবং ঐ কোড না দেওয়া পর্যন্ত কেউ login করতে পারবেনা।
*****যারা এই নিয়মটা পারে তাদের মধ্যে কিছু পন্ডিত আছে যে, তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মত চেচামেচি করবে আর বলবে এটা আমি জুকাররে সিখাইছি আর তুই এখন আমারে টিপস দিতে আইছোস!
তাই এধরনের লোকদের জন্য এবং বাকি সব জানুদের জন্য আসল সিকিউরিটি নিয়ে আলোচনা করবো।
#টপিক_নং_২→ Fhone number & Gmail security :
1> প্রথমে আপনি আপনার যে নাম্বারটি ফেসবুকে যুক্ত করবেন সেই নাম্বারটির অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নইতো যারা প্রফেশনাল হ্যাকার তারা আপনার ফোন নাম্বারটি রিপ্লেস করে খুব সহজেই ফেসবুক একাউন্টসহ জিমেইল একাইন্ট পর্যন্ত হ্যাক করতে পারে।
২> আপনি আপনার ফেসবুকে একটি ইমেইলসহ আরেকটি এডিশনাল ইমেইল যুক্ত করতে হবে,যাতে আপনার একাউন্ট হ্যাক হলে খুব সহজে রিকভার করা যায়।
৩> আপনার ফেসবুকে ব্যাবহৃত প্রতিটি ইমেইলে ফোন নাম্বার যুক্ত করে ইমেইলটি ভেরিফাই করে রাখুন, নইতো আপনার ইমেইল হ্যাক করে খুব সহজেই আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৪> ইমেইলগুলোতে যে ফোন নাম্বার যুক্ত করবেন সেই ফোন নাম্বারগুলোর অবশ্যই সঠিক কাগজপাতি বা ডকোমেন্ট থাকতে হবে, নতুবা ফোন নাম্বার রিপ্লেস করে ইমেইল হ্যাক করে আপনার ফেসবুকসহ অন্য সব একাউন্টও হ্যাক করে নিতে পারে খুব সহজে।
৫> আপনার ফেসবুক একাউন্টে কোন ধরনের ব্যাক্তিগত ওয়েবসাইট এড করা থেকে বিরত থাকুন,,,কারন ঐসব সাইট থেকে তথ্য নিয়েও একজন প্রফেসনাল হ্যাকার আপনার একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
৬> শুধুমাত্র আপনার পোস্ট বাদে বাকি যোগুলো আছে আপনার এবাউটে সবগুলো only me করে রাখুন যাতে হ্যাকারে কোন প্রকার তথ্য সংগ্রহ করতে না পারে।
৭> সবশেষে যেটা বলবো সেটা হল, ফেসবুকে আপনার অজান্তে অনেক শত্রু আছে তাই আপনি যদি কখনও ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে ফেসবুকে না আসার পরিকল্পনা করেন তাহলে আইডিটা Tamporary Deactive করে রাখুন সেটা আপনার জন্যই সুবিধা হবে।
#টপিক_নং_৩→Trasted Contract
আপনি হইতো ভাবছেন এটা আবার কোন টপ সিকিউরিটির বিষয় হল! এটা তো আগে থেকেই পারি!!!
কিন্তু আমি যেটা বলবো সেটা একটু ভিন্ন। Trasted Contract এ তিনজন কাছের ফ্রেন্ডস এড করা থাকলে আইডি হ্যাক হলেও সহজে রিভার করে আইডি ফিরাই আনা যায়। কিন্তু সমস্যা আরেকজাগাই, সেটা হল আপনার আইডি বিশেষ করে কাছের লোকরাই হ্যাক করে থাকে। আগে আপনার খুব ভাল বন্ধু ছিল বা পরিচিত ভাল এমন কোন লোকের সাথে ঝামেলা হলেই আপনার আইডি হ্যাক করে বাঁশ দেওয়ার চিন্তা করেম অতএব আপনি Trasted Contract এ কোন বন্ধুর আইডি এড না করে আপনার নিজের তিনটা সিকিউর করা এবং ভেরিফাই করা স্ট্রং আইডি এড করুন। যদি আপনার এক্সট্রা আইডি না থাকে তাহলে তিন ক্রিয়েট করে টপ সিকিউর দিয়ে, প্রয়জনে আইডিগুলো ভেরিফাই করে স্ট্রং করে নিন একং ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্টে এড করুন।
তাহলে আপনার আইডি হ্যাক হওয়ার ২৪ ঘন্টা পার হলেও কারর সহযোগীতা ছাড়াই নিজের আইডি নিজেই খুব সহজে রিকভার করে ফেরত আনতে পারবেন।
সর্বপরি আপনি কখনই নিজেকে সেরা ভেবে অহংকার করবেন না যে,আপনার আইডি কেউ হ্যাক করতে পারবে না,কারন যারা প্রফেসনাল হ্যাকার তারা পুরো ফেসবুক সার্ভারকেই মাঝে মাঝে অফ করে দেই আর আমি আপনি তো জেনারেল পাবলিক। সয়ং ফেসবুকের নির্মাতা মার্ক জুকারবার্গের আইডিও কয়েকবার হ্যাক হয়েছিল।
লেখাটা যদি আপনার কোন কাজে এসে থাকে তাহলে একটা ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।
#হ্যাপি_ফেসবুকিং
Sunday, June 7, 2015
Exposed a fake photo
ভুয়া ছবির মুখোশ উন্মোচন
___________________________
কার স্বার্থে মিথ্যা প্রচারনায় নামছেন আপনি?
আপনিই বার্মার গণহত্যার মিথ্যা ছবি শেয়ার করে এদেশে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে সহযোগিতা করছেন। একই সাথে থাইল্যান্ড ও মালেশিয়ায় মানব পাচার বৈধ করছেন। বাচিয়ে দিচ্ছেন মানব পাচারকারীদের।
বার্মায় মুসলমানদের গণহত্যার নামে শত শত ভুয়া ছবি ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ছবিগুলো অধিকাংশই শ্রীলংকার তামিল হত্যাকাণ্ড, সিরিয়া, ইয়েমেন, আফ্রিকা বা অন্যান্য অঞ্চলের বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ড কিংবা দুর্ঘটনা থেকে নেয়া। লাশ পুড়ানোর কিছু ভিডিও শেয়ারিং হচ্ছে যা তিব্বতীয় বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের, চীন ভূমিকম্পের সময়কার, যেখানে তাঁরা সাহায্য করছিলেন। তাছাড়া ফটোশপ এ এডিটিং করা ছবি তো আছেই। আর হ্যাঁ, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বক্তব্যরত বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের যে ভিডিওটি অনলাইনে প্রচারিত হচ্ছে তাও এডিটিং করা, এবং ২০১৩ সালের।
এইসব ভিডিও বা ছবির সাথে কিছু মন্তব্য এবং শেয়ারিং রীতিমতো ভয়ংকর, যেমনঃ বার্মায় তারা আমাদের মুসলিম ভাইদের মারছে, বাংলাদেশেও নাক বোঁচা বৌদ্ধদের মেরে বার্মাতে পাঠিয়ে দিতে হবে।
রাষ্ট্রের দায়িত্ব তো অবশ্যই, একজন মুসলমান হিসেবে বলতে পারি, বাংলাদেশের সকল অমুসলিমদের জানমাল রক্ষা করা প্রত্যেকটি মুসলমানেরও দায়িত্ব।
বার্মার পরিস্থিতি এখন কেমন?
অধিবাসী সমস্যা ছাড়া বার্মার পরিস্থিতি আগে যেমন ছিলো তেমনই। বিশ্ব মিডিয়া ঘেঁটে দেখতে পারেন কোনো ধরনের গণহত্যার খবর নেই।
তাহলে কেনো এইসব ভুয়া ছবি শেয়ারিং?
কোনো একটি গোত্র সক্রিয় ভাবে চাচ্ছে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগুক। আড়ালে আবডালে থেকে এ দেশের সরলমনা মুসলমানদের ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগাতে চাচ্ছে। আর তা যদি হয় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফল কালে তাহলে সোনায় সোহাগা। তাছাড়া দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে রাজনৈতিক ফায়দা লাভের জন্য একটি গোত্র সর্বদা তৎপর।
বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে পারলে তাদের সবচেয়ে বেশি লাভ, ঘোলা পানিতে মাছ শিকার তখন সহজ হবে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ফেইসবুকে এইরকমই একটি ভুয়া ছবি শেয়ারিং এর ঘটনাকে কেন্দ্র করেই চট্টগ্রামের রামু’র ঘটনা ঘটেছিলো, যার ক্ষত এখনো শুকায়নি।
অনবরত ভুয়া সব ছবি শেয়ারিং দেখে মনে হচ্ছে, ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে কিছুসংখ্যক ফেইসবুকবাসী আরেকটি রামু’র পুনরাবৃত্তি ঘটানোর জন্য উদগ্রীব, আর সেটা নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ ভ্রমণ কালে হলে চমৎকার হয়!
আপনাদের একটি ব্যাপার পরিষ্কার করে বলি, মায়ানমার বা বার্মাতে সেনা নিয়ন্ত্রিত সরকার। সেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার খুবই সীমিত। সাংবাদিকতা, ফটো তোলা বা ফেইসবুকে এইসব শেয়ারিং সেখানে বাংলাদেশের মত নয়, খুবই কড়াকড়ি এবং নজরদারির ভিতর চলে। যে কোনো ধরণের হত্যাকাণ্ড ঘটলে তা ফেইসবুকে আসা প্রায় অসম্ভব। তাই যে বীভৎস ছবি দেখে আপনি আঁতকে উঠছেন তা পুরোপুরিই ভুয়া এবং অসৎ উদ্দেশ্যে ছড়ানো।
আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না??
গুগল ইমেজ সার্চের সাহায্য নিন।
কিভাবে গুগল ইমেজ সার্চ ব্যবহার করতে হয়?
গুগল ইমেজ সার্চ খুবই প্রয়োজনীয় সার্চ ইঞ্জিন। এখানে সহজেই প্রয়োজনীয় ছবি খুঁজে পাওয়া যায়। আবার কোনো ছবির তথ্য সূত্র খোঁজে বের করতেও এর জুড়ি নেই। কীভাবে করবেন?
যে ছবি সম্পর্কে আপনার সন্দেহ আছে বা তথ্যানুসন্ধান করতে চান সেই ছবি ওয়েবসাইট বা ফেইসবুক থেকে ডাউনলোড করে আপনার পিসিতে সেইভ করে নিন।
কম্পিউটার থেকে https://images.google.com/ এ যান। সেখানে ক্যামেরা চিহ্নিত অংশে ক্লিক করে Upload an image এ ক্লিক করুন। ছবি Browse এর অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার ছবিটি আপলোড করা মাত্রই গুগল ছবিটি সম্পর্কিত সকল তথ্য আপনাকে জানিয়ে দেবে।
বুঝে না বুঝে অনেকেই বীভৎস সব ছবি শেয়ার করছেন। প্রায় সব ছবিগুলোই ভুয়া এবং অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভুয়া ছবিগুলো শেয়ারের কারণে যে কারো ফেইসবুক গ্রাফিক ভায়োলেন্স এক্টে একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে। আমি ভয় দেখাচ্ছি না, ভুক্তভুগি অনেকেই আছেন।
আর হ্যাঁ, আরেকটি কথা না বলেই পারছি না, এইমাত্র কিছু দিন আগে ইয়েমেন এ মুসলিম দেশগুলোর হর্তা কর্তা আরেক দেশ সৌদি আরব বোমার পর বোমা মেরে হাজারো মুসলমান মেরে ফেললো। অথচ সেই ঘটনার কোনো প্রতিবাদ ফেইসবুকে দেখিনি। কেনো বলতে পারেন? কারণ এতে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করা যাবে না, তাছাড়া এক্ষেত্রে এইসব ধর্মান্ধ দলান্ধদের নেতাদের বিপদে পড়ার সম্ভাবনাও আছে।
ফেইসবুক বা ব্লগে আমরা প্রতিদিন অনেককিছুই শেয়ারিং করি। আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, আমাদের ধর্মীয় আবেগকে কাজে লাগিয়ে কেউ যেনো নিজ দলের বা গোষ্ঠীর হীন উদ্দেশ্য হাসিল না করে। ইন্টারনেট নামক চমৎকার প্রযুক্তি আপনার আছে, গুগল নামক তথ্য ভাণ্ডার হাতের নাগালে।
নিজে সতর্ক থাকুন, অন্যকেও সতর্ক রাখুন। দেশের একজন শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে দেশ আপনার কাছে এতোটুকু তো আশা করতে পারে।
Subscribe to:
Posts (Atom)